South Africa: বিশ্বকাপে চুমু খাওয়ার এই তো সুযোগ, ড্রেসিংরুমে লুটোপুটি খাচ্ছেন প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা
এই মুহূর্তটার জন্যই তো কত লড়াই ছিল তাঁদের। সেই নব্বইয়ের দশক থেকেই লড়াইটা শুরু হয়েছিল। বারবার তীরে এসে তরী ডুবছিল। অবশেষে এই প্রথমবার দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল বিশ্বকাপের মঞ্চে ফাইনালে উঠল। এইডেন মারক্রামের নেতৃত্ব টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের হাতছানি প্রোটিয়া শিবিরের সামনে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appআফগানিস্তানে বিরুদ্ধে ৯ উইকেটে সহজ জয়ের পরই ড্রেসিংরুমে ফিল্লে উল্লাসে মেতে ওঠেন প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা। প্রত্যেকেই আবেগপ্রবণ হয়ে গিয়েছিলেন। চোখে জল ছিল সবার।
ক্লাসেন, মিলার, মারক্রাম, ডি কক এই দলের সম্পদ। সঙ্গে তরুণ ক্রিকেটার ত্রিস্টাব স্টাবসও প্রথমবার আইসিসি ইভেন্টে খেলছেন। স্বপ্নপূর্ণ করার, বিশ্বকাপের ট্রফি ছুঁয়ে দেখার সুযোগ তাদের সামনে।
সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের নায়ক মার্কো ইয়েনসেন। নিজের তিন ওভারের স্পেলে ১৬ রান খরচ করে ৩ উইকেট তুলে নেন তিনি। ম্য়াচের সেরাও নির্বাচিত হন।
কাগিসো রাবাডা, কেশব মহারাজরা দীর্ঘদিন ধরে এই দলের সদস্য। ২০১৫ বিশ্বকাপের সেমিতে হারতে হয়েছিল কিউয়িদের বিরুদ্ধে। স্টেন, মর্কেল, তাহিররা পারেননি। সেই দুঃখ ভোলানোর পালা রাবাডাদের সামনে।
ত্রিনিদাদে ম্য়াচ দেখতে উপস্থিত হয়েছিলেন অসংখ্য প্রোটিয়া সমর্থকও। তাঁদের সবার কাছে এই দিন ভীষণ স্পেশাল। একটা সময় ২২ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেখান থেকে আজ বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে নামবে ২৯ জুন এই দক্ষিণ আফ্রিকা।
শুধু দক্ষিণ আফ্রিকার বাসিন্দারাই নন। ভারতীয় অনেকেই এই ম্য়াচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে সমর্থন করেছিলেন। সেদেশের পতাকা হাতে দেখা যায় তাদের।
ম্য়াচে আফগানিস্তান প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৫৬ রানে অল আউট হয়ে যায়। জবাবে ৮.৫ ওভারে লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -