Twitter Layoff: উৎসবের মরসুমে ফের কর্মী ছাঁটাই ট্যুইটারে
ক্রিসমাসের আগে ফের কর্মী ছাঁটাই ট্যুইটারে! এবার কোপ পলিসি টিমে। অর্থাৎ উৎসবের মরসুমে নতুন করে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appঅক্টোবর মাসের শেষে ইলন মাস্ক (Elon Musk) ট্যুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কোম্পানির ওয়ার্ক ফোর্স প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে।
শুরুর দিকেও ট্যুইটারের পলিসি টিমের উপর কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রভাব পড়েছিল। নতুন করে ফের এই টিম থেকেই ছাঁটাই শুরু হয়েছে।
গত সপ্তাহ থেকেই এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে একটি ট্যুইটের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ট্যুইটারে বর্তমানে কর্মী সংখ্যা ২০০০- এর আশপাশে। সেপ্টেম্বরের শেষভাগে এই সংখ্যা ছিল ৭৫০০ ছিল।
ইলন মাস্ক ট্যুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ব্যাপক হারে কর্মী ছাঁটাই হয়েছে জনপ্রিয় এই মাইক্রোব্লগিং মাধ্যমে। ক্রিসমাসের ঠিক আগেই এভাবে নতুন করে ট্যুইটারে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘটনায় উদ্বেগ শুরু হয়েছে বাকি কর্মরতদের মনেও।
ট্যুইটারের পাবলিক পলিসি টিমের সদস্যা Theodora Skeadas- র ট্যুইট থেকেই কর্মী ছাঁটাইয়ের কথা জানা গিয়েছে। এই কর্মীর কথায় যতজন কর্মী এই টিমে এখন কাজ করছিলেন তার মধ্যেও অর্ধেক কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
সংবাদসংস্থা রয়টার্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে ট্যুইটারের পাবলিক পলিসি চিফ Sinead McSweeney কোম্পানি থেকে সরে গিয়েছেন। তাঁর পদে আসীন হয়েছেন গ্লোবাল পাবলিক পলিসি স্ট্র্যাটেজির সিনিয়র ডিরেক্টর Nick Pickles।
বিভিন্ন সূত্রে শোনা যাচ্ছে, জোরকদমে ট্যুইটারের নতুন সিইও খোঁজার কাজ শুরু করে দিয়েছেন ইলন মাস্ক।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই ট্যুইটারে একটি Poll অর্থাৎ ভোট করেছিলেন তিনি। সেখানে ইলন মাস্ক ইউজারদের জিজ্ঞেস করেছিলেন তাঁর সিইও পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত কিনা।
এই Poll- এর ক্ষেত্রে প্রায় ১০ মিলিয়ন ইউজার সম্মতি জানিয়েছেন, অর্থাৎ তাঁদের মতে ট্যুইটারের সিইও পদ থেকে ইলন মাস্কের সরে দাঁড়ানো উচিত। ছবি সূত্র- নিজস্ব চিত্র।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -