১৪ ঘন্টা পর মাটি খুঁড়ে জীবিত উদ্ধার অপহৃত শিশু
তনুকে কে বা কারা এভাবে তুলে নিয়ে এসে মাটিতে পুঁতে দিল, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।(ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ) (ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ)
যেখানে তনুকে পুঁতে দেওয়া হয়েছিল সেখানেই তার পোশাকও উদ্ধার করা হয়। তাকে দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরইমধ্যে দুপুরে কোনও একজন খবর দেন যে, তনুকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ও পরিবার পরিজনরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। গর্ত থেকে তনুর হাত দেখা যাচ্ছিল। এরপর মাটি সরিয়ে তুলে এনে দেখা যায় যে, তনুর শ্বাসপ্রশ্বাস চলছে।(ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ)
খবর পেয়ে পুলিশও ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু তনুর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুলিশ গ্রামবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদও করে।
জানা গেছে, ছয় বছরের তনু বাবার সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল। ঘুম ভেঙে তনুকে দেখতে না পেয়ে লোকজনদের ডাকাডাকি করেন তার বাবা। প্রতিবেশীরা ছুটে এসে খোঁজখবর শুরু করেন। (ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ)
শিশুকন্যাটি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।(ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ)
আগ্রায় ৬ বছরের এক ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে গিয়ে জীবন্ত অবস্থায় মাটিতে পুঁতে দেওয়ার ঘটনা ঘটল। এর ১৪ ঘন্টা পর মাটি খুঁড়ে জীবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় শিশুটিতে। এমনই আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে আগ্রার এতমাদপুর এলাকার ধারিরা গ্রামে। (ফটো ও খবর-সৌজন্যে পঙ্কজ গুপ্তা, এবিপি আনন্দ)