ইয়েদুরাপ্পাই প্রথম নন, তাঁর আগেও অনেক মুখ্যমন্ত্রীই ক্ষমতায় থেকেছেন স্বল্পদিন, দেখুন তালিকা
কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় বিধানসভায় আস্থাভোটের আগেই পদত্যাগ করেছেন। তিনি মাত্র দু’দিন ক্ষমতায় ছিলেন। এর আগে আরও কয়েকজন মুখ্যমন্ত্রীও একইভাবে অল্প কয়েকদিন ক্ষমতায় ছিলেন
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিহারের কনিষ্ঠতম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে পরিচিত সতীশ প্রসাদ সিংহ ১৯৬৮ সালের ২৮ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মহামায়া প্রসাদ সিনহার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন কংগ্রেস নেতারা। তাঁরা প্রথমে সংযুক্ত সোশ্যালিস্ট পার্টি নেতা বি পি মন্ডলকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে সতীশকে বেছে নেন। যদিও সতীশের পক্ষে মাত্র পাঁচদিনের বেশি ক্ষমতায় থাকা সম্ভব হয়নি
হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমপ্রকাশ চৌতালা প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন ১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে। সেবার তিনি মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ১৯৯০ সালের মে পর্যন্ত। ১২ জুলাই ফের মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। কিন্তু এবার ক্ষমতায় ছিলেন ১৭ জুলাই পর্যন্ত
নীতীশ কুমার প্রথমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হন ২০০০ সালে। ৩ মার্চ শপথগ্রহণ করলেও, সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে না পারায় ১০ মার্চ ইস্তফা দিতে বাধ্য হন তিনি
উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদম্বিকা পাল ১৯৯৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। তৎকালীন রাজ্যপাল রমেশ ভান্ডারি কল্যাণ সিংহ সরকারকে বরখাস্ত করায় মুখ্যমন্ত্রী হন জগদম্বিকা। তবে সহজেই বিধানসভায় আস্থাভোটে জয়ী হন কল্যাণ এবং ইলাহাবাদ হাইকোর্ট তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী পদে পুনর্বহাল করে
উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মাত্র দু’দিন এই পদে ছিলেন। ২০১৬ সালের ২১ মে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর ২২ মে পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন তিনি। কংগ্রেসের ৯ জন বিধায়ক বিজেপি-তে যোগ দেওয়ায় বিপাকে পড়ে যান রাওয়াত। বিধানসভায় আস্থাভোটের সময় তিনি ৬১ জন বিধায়কের মধ্যে মাত্র ৩৩ জনের সমর্থন পান
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -