পদ্মাবত মুক্তির পর থেকেই চর্চায় আলাউদ্দীন খিলজি, ইতিহাসের পাতা উল্টে ফিরে দেখব কেমন ছিলেন মানুষটি!
আলাউদ্দীন উভকামী ছিলেন কিনা সেই নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে বহু বিতর্ক রয়েছে। তবে এটা ঘটনা আলাউদ্দীনের গুজরাতের বাচ্চা-বাজার থেকে কেনা ক্রীতদাস মালিক কফুরের ওপর বিশেষ দুর্বলতা ছিল। তাঁর রূপে মুগ্ধ ছিলেন আলাউদ্দীন। শেষজীবনে দীর্ঘ অসুস্থতা নিয়ে ১৩১৬-র জানুয়ারিতে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আলাউদ্দীন খিলজি
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমঙ্গল আক্রমণ থেকে ভারতকে একাধিকবার বাঁচিয়েছেন।
তবে শুধু নৃশংস শাসকই ছিলেন না আলাউদ্দীন। তাঁর শাসনকালে বিভিন্ন নতুন নিয়মও তিনি চালু করেন। তিনিই গ্রাউন্ড ব্রেকিং বাজার, কৃষি ও সেনা ক্ষেত্রে বেশ কিছু নতুন নিয়ম চালু করেন। চাষীদের থেকে বাড়তি কোনও কর আদায় করতেন না। এছাড়া পুরো এই কর লেনদেন প্রক্রিয়া থেকে জমিদার এবং ভূস্বামীদের বাইরে রেখেছিলেন।প্রকাশ্যে মদ্যপান, জুয়া খেলা, মাদক সেবনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন।
খিলজি বংশের সবচেয়ে সফল শাসকের নাম হচ্ছে আলাউদ্দীন খিলজি। তিনি প্রায় দুদশক ধরে দিল্লি থেকে তাঁর শাসনব্যবস্থা চালিয়েছেন। তাঁর রাজত্ব ছড়িয়ে ছিল আফগানিস্তান থেকে বিহার পর্যন্ত, এদিকে কাশ্মীর থেকে কর্ণাটক পর্যন্ত। জীবনে চারবার বিয়ে করেছেন খিলজি বংশের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এই শাসক।
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় ১২৬৬-১২৬৭ সালে জন্ম হয় আলাউদ্দীনের। তাঁরা তিন ভাই ছিলেন। বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর আলাউদ্দীন কাকার কাছে মানুষ হন।প্রসঙ্গত, খিলজি বংশের প্রথম সফল শাসক ছিলেন জালালউদ্দীন খিলজি। পরে জালালউদ্দীনের মেয়েকে বিয়ে করে, সিংহাসনে বসার জন্যে নিজের কাকাকেই খুন করেন আলাউদ্দিন খিলজি।
এই ছবি পর্দায় আসার পর থেকেই সবচেয়ে বেশি যে চরিত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেটা হল আলাউদ্দিন খিলজির চরিত্র। একবার সেই চরিত্রেরই গভীরে গিয়ে দেখব
শ্যুটিং শুরুর থেকে ছবি মুক্তি, বিক্ষোভের মুখে পড়ে একাধিকবার থমকে গিয়েছে এই ছবি। ছবিতে রয়েছে দুষ্টু সম্রাট আলাউদ্দীন খিলজির কীর্তিকলাপের কথা, চিত্তৌরের রানি পদ্মীনির সৌন্দর্যের বর্ণনা এবং চিত্তৌরের রাজার রানিকে বাঁচানোর জন্যে আত্মত্যাগের কথা
বাজিরাও মস্তানির পর থেকেই নিজের পরবর্তী ছবি পদ্মাবতী হবে, এই ঘোষণার পর থেকেই বনশালি ও বনশালির ছবি নিয়ে বিতর্কের শুরু
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -