ছবিতে দেখুন: জমায়েত উঠতেই ক্রেন দিয়ে রাস্তা পরিষ্কার শাহিনবাগের, এলাকায় মাস্ক মুখে টহল নিরাপত্তারক্ষীদের
এলাকা পরিষ্কারের কাজ চলছে। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
লাঠি হাতে পুলিশ ও নিরাপত্তারক্ষী। জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা।
শিশু কোলে পথে এক সাধারণ মানুষ। পিছনে চলছে নিরাপত্তারক্ষীদের টহল। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
এলাকায় জারি কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়ায় নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে চিৎকার করে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন এক মহিলা আন্দোলনকরী। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
পরিস্থিতি সামাল দিতে ও এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে রাস্তায় ক্রমাগত টহল দিচ্ছেন নিরাপত্তারক্ষীরা। তাঁদের মুখে রয়েছে মাস্ক। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
ট্রাকে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে আন্দোলনের যাবতীয় জিনিস। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
ক্রেন দিয়ে তুলে ফেলা হচ্ছে নো সিএএ, নো এনপিআর লেখা প্রতিবাদীদের অস্থায়ী বুথ। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
আন্দোলন সরে যাওয়ার পরেই নিরাপত্তারক্ষীরা এলাকা পরিষ্কারের কাজ শুরু করেন। ক্রেন দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলা হয় সমস্ত এলাকা। তুলে ফেলে দেওয়া হয় আবর্জনা। কোনওভাবেই যাতে সংক্রমণ না ছড়ায় তাই এই ব্যবস্থা। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)
করোনা সংক্রমণ রুখতে দিল্লিতে লকডাউন জারি হয়েছিল সোমবার থেকেই। জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারাও। এবার লকডাউনের প্রভাব পড়ল শাহিনবাগের প্রতিবাদীদের জমায়েতেও। মঙ্গলবার সকালে, শাহিনবাগে প্রতিবাদের ১০১ তম দিনে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিক পঞ্জির (এনআরসি) বিরুদ্ধে যাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলেন তাঁদের দিল্লি পুলিশ সরিয়ে দেয়। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, জমায়েত থেকে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। তাই শাহিন বাগ থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। (ছবি সাজ্জাদ হুসেন / এএফপি)