এক ঝলকে উরি হামলা...
জঙ্গিদের গ্রেনেড বিস্ফোরণে একের পর এক সেনা তাবুতে দাউদাউ করে আগুন ধরে যায়।
নামানো হয় প্যারা কম্যান্ডো। সেনার দ্বাদশ ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারের ওপর চক্কর কাটতে থাকে কপ্টার।
হামলার নেপথ্যে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ, জানাল সেনা
তাঁদের মধ্যে ১৩ জন বিহার রেজিমেন্টের এবং ৪ জন ডোগরা রেজিমেন্টের। জখম ১৯।
উরিতে যান প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সেনাপ্রধান।
আবারও পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের নিশানায় ভারতীয় সেনা ঘাঁটি
কিছু বুঝে ওঠার আগেই আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় বেশ কয়েকজন জওয়ানের। পাল্টা গুলি চালাতে শুরু করে সেনা
কাশ্মীরের উরিতে সেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলা। নিহত ১৭ জওয়ান।
প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটারে লেখেন, নাশকতার নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদের কাউকে ছাড়া হবে না।
এ বছরের ২ জানুয়ারি পাঠানকোটের বায়ুসেনা ঘাঁটিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা।
কাশ্মীরে ‘যুদ্ধ-পরিস্থিতি’ তৈরি করার চেষ্টা, দাবি মেহবুবার
৬ ঘণ্টা ধরে চলে গুলির লড়াই। এতে ৪ জঙ্গিরই মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়ে দেয় সেনা।
আশপাশের রেজিমেন্ট থেকে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় আরও বাহিনী।
সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র বলে পাকিস্তানকে আক্রমণ রাজনাথের।