জব কোই বাত বিগার জায়ে....তুম দেনা সাথ মেরা, ৭০-এর দশকের হার্টথ্রব বিনোদ খন্নার পথ চলা শেষ, দেখুন কিছু অজানা তথ্য
অপর এক সূত্রের তরফে জানা যায় ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন সত্তোরের দশকের এই নায়ক
১৯৬৮ সালে সুনীল দত্তের ছবি ‘মন কা মিত’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখা বিনোদ খন্নার। সেখানে তিনি একজন ভিলেনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন
পরে পরিবারের তরফে দাবি করা হয় তিনি এখন সুস্থ আছেন এবং অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
তাঁর দুটি বিয়ে। প্রথম পক্ষের স্ত্রী কবিতা খন্না। তাঁর থেকে দুটি সন্তান রয়েছে বিনোদের, অক্ষয় এবং রাহুল। দ্বিতীয় বিয়ে থেকেও একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রয়েছে বিনোদ খন্নার।
ইন্ডাস্ট্রি থেকে পাঁচ বছর বিরতি নেওয়ার ফের ফিরে আসেন তিনি। ফিরে এসেও ‘চাঁদনি’, ‘জুর্ম’-এর মতো ছবিতে তাঁকে অন্যতম মুখ্য চরিত্রে দেখা যায়।
তারপর ‘আচনক’, ‘মেরে আপনে’, ‘ইনকার’, সব ছবিতেই নায়ক হিসেবে ছিলেন বিনোদ
১৯৭১ সালে ‘হাম তুম অউর ওহ’ ছবির হাত ধরে নায়ক হিসেবে গ্ল্যামার দুনিয়া চিনেছিল তাঁকে
৯০-এর দশকে তাঁকে মূলত সাপোর্টিং অ্যাক্টরের ভূমিকাতেই বেশি দেখা গেছে। রাজনীতিও করেছেন তিনি। বিজেপির টিকিটে গুরুদাসপুর কেন্দ্রের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন
প্রসঙ্গত, তিনি হলেন এমন নায়ক যিনি ছবিতে হিরো হয়েছেন প্রথমে রুপোলি পর্দায় ভিলেনের চরিত্রে সফলভাবে অভিনয় করার পর। তাঁকে ভিলেন হিসেবে দেখা গিয়েছে ‘পুরব অউর পশ্চিম’, ‘সাচ্চা ঝুট্টা’, ‘আন মিলো সাজনা’,’মস্তানা’ ছবিতে।
বলিউড ব্লকবাস্টার ‘অমর আকবর অ্যান্টনি’, ‘মুকাদ্দার কা সিকান্দার’, ‘কুরবানি’ ছবিতেও ছিলেন বিনোদ।
৭০-এর দশকের অন্যতম সুদর্শন পুরুষ এবং হার্টথ্রব বিনোদ খন্না প্রয়াত। দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন তিনি। দিন কয়েক আগে ডিহাইড্রেশনে হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়