তৈমুর আলি খান: বি-টাউনের সবথেকে ছোট মহাতারকার জন্মদিনের কিছু ঝলক
সৌজন্যঃ ফোটোকর্প
তৈমুরকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
ছেলের জন্ম দিনে নবাব পরিবার
মালদ্বীপে ছিল তৈমুরের জন্মদিনের পার্টি। সেখানে যাবার আগে এক ঝলক।
সোনম কপূরের বিয়েতে এথনিক সাজে তৈমুর
এয়ারপোর্টে মা করিনার সঙ্গে নবাব-পুত্তুর।
এই বয়সেই তৈমুরের কী ক্রেজ, বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই।
বড় দিদি-দাদা, সারা ও ইব্রাহিমের সঙ্গে তৈমুরের দারুণ বন্ধুত্ব। রাখিবন্ধন অনুষ্ঠানে, দিদি তার হাতে রাখিও বেঁধে দেন।
তৈমুরের মিষ্টি মুখ সকলের হৃদয় জয় করে নেয় অনায়াসে।
এটা ছিল গতবছর তৈমুরের ক্রিসমাস সেলিব্রেশনের ছবি।
প্লে-স্কুল হোক কিংবা বাবা সেফের সঙ্গে শুটিং-স্পটে, ক্যামেরা তৈমুরের পিছু ছাড়তে চায় না।
তৈমুর এখন খুবই ক্যামেরা-ফ্রেন্ডলি। সাংবাদিকদের নিজেই হাই-বাই বলে থাকে সে।
তৈমুরকে সব সময় মা বেবো অথবা বাবা সেফের সঙ্গে দেখা যায়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় তৈমুরের জন্মদিন পালনের এই ছবি ভাইরাল হয়ে যায়।
তৈমুরের ১ বছরের জন্মদিন পতৌদি প্যালেসে পালিত হয়েছিল সমারোহের সঙ্গে। হাজির ছিলেন মাসি করিশ্মা সহ পরিবারের সবাই।
ক্যামেরা থেকে আড়াল করার বদলে করিনা তৈমুরকে শেখাচ্ছেন, কী করে পাপারাৎজিদের হাই বলতে হয়।
মা বেবোর সঙ্গে লিটল প্রিন্স
তৈমুরের বয়স তখন মাত্র ৬ মাস। সেফ-করিনা তাকে নিয়ে সুইজারল্যান্ড বেড়াতে চলে যান।
আগে বলিউডি শিল্পীরা সন্তানদের নিয়ে বড় একটা জনসমক্ষে আসতেন না। সেফ-করিনা বরং নতুন ট্রেন্ড সেট করলেন। সন্তানধারণ করা থেকেই করিনা স্বচ্ছন্দে ক্যামেরার সামনে এসেছেন ছেলেকে নিয়েই।
বাবা সেফও পিছিয়ে ছিলেন না। লিটলস্টারকে নিয়ে পোজ দিতে দেখা যায় তাঁকেও।
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবার পরও মা করিনা সদ্যোজাতকে আড়ালে রাখার চেষ্টা করেননি। বরং তাঁকে নিয়ে চিত্রগ্রাহকদের সামনে পোজ দেন।
জন্মের কিছুক্ষণ পরই মা করিনার সঙ্গে তৈমুরের ছবি সবার সামনে আসে। আর তা সাথে সাথে ভাইরাল হয়ে যায়। তখন থেকেই ক্যামেরার সঙ্গে সখ্য তৈমুরের।
তৈমুর মানেই ভাইরাল। ছোট থেকেই পাপারাৎজিদের নজরে এই লিটলস্টার। তার ২ বছরের জন্মদিনে দেখে নেব তার পপুলার মোস্ট কিছু ছবি।