এই কারণেই অক্ষয় কুমারকে বলা হয় বলিউডের আসল খিলাড়ি
১৯৯৯ সালে মুক্তি পায় ‘ইন্টারন্যাশনাল খিলাড়ি’। এই ছবিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন অক্ষয়। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
‘খিলাড়ি’ সিরিজের এখনও পর্যন্ত শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘খিলাড়ি ৭৮৬’। এই ছবিটি বক্স অফিসে সাফল্য পায়নি। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
২০০০ সালে মুক্তি পায় ‘খিলাড়ি ৪২০’। এই ছবিতে অক্ষয়ের বিপরীতে অভিনয় করেন মহিমা চৌধুরী। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
একটি তেলুগু ছবির রিমেক ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস খিলাড়ি’-ও বেশ জনপ্রিয় হয়। এই ছবিতেও অক্ষয় দুর্দান্ত অভিনয় করেন। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
১৯৯৬ সালে মুক্তি পায় ‘খিলাড়িয়োঁ কা খিলাড়ি’। এই ছবিতে অক্ষযের সঙ্গে অভিনয় করেন রেখা ও রবিনা ট্যান্ডন। ছবিটি বক্স অফিসে সাফল্য পায়। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় ‘খিলাড়ি’ সিরিজের তৃতীয় ছবি ‘সবসে বড়া খিলাড়ি’। এই ছবিটিও জনপ্রিয় হয়। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
১৯৯৪ সালে মুক্তি পায় ‘ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি’। এই ছবিতে অক্ষয়ের সঙ্গে সইফ আলি খান ও শিল্পা শেট্টি অভিনয় করেন। এই ছবিটিও বক্স অফিসে সাফল্য পায়। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
১৯৯২ সালে মুক্তি পায় আব্বাস মস্তান পরিচালিত ‘খিলাড়ি’। এই ছবিটি সে বছর বক্স অফিসে সবচেয়ে বেশি সাফল্য পায়। ছবিটিতে মার্শাল আর্টে নিজের দক্ষতা দেখান অক্ষয়। এই ছবি থেকেই ‘খিলাড়ি’ হিসেবে তাঁর যাত্রা শুরু হয়। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব
বলিউডে দু’দশকেরও বেশি সময় কাটিয়ে ফেলেছেন অক্ষয় কুমার। ‘সৌগন্ধ’ ছবির মাধ্যমে তাঁর যাত্রা শুরু। ধীরে ধীরে হিন্দি ছবির জগতে নিজের জায়গা পাকা করে নেন ‘খিলাড়ি’। মার্শাল আর্টে রীতিমতো দক্ষ অক্ষয়। তিনি ব্ল্যাকবেল্টের অধিকারী। বলিউডে পা রাখার আগে তিনি একটি রেস্তোরাঁয় ওয়েটার হিসেবে কাজ করতেন। ছবি সৌজন্যে ইউটিউব