নয়া দিল্লি: সৌরজগতের (Solar Planet) নেতা তিনিই। তার রোষানলেই এবার বড় প্রভাব পড়তে পারে পৃথিবীতে (Earth)। মহাকাশবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ফের ফুঁসছে সূর্য। সেই করোনাল মাস ইজেকশনের বড় প্রভাব এসে পড়বে পৃথিবীতেও। সৌরমণ্ডলের একাধিক গ্রহর ওপর সূর্যের এই অনলশিখার প্রভাব পড়তে চলেছে।                                        


সূর্যের থেকে নির্গত করোনাল মাস ইজেকশনের প্লাজমা পার্টিকল জিওম্যাগনেটিক ঝড় তুলবে সূর্যের বাইরে। যার জেরে বেতার তরঙ্গ ব্যাহত হতে পারে। ৭ মে সূর্যের একটি নতুন সানস্পট তৈরি হয়েছে। যার নাম- reversed-polarity sunspot AR3296 । এই করোনাল মাস ইজেকশন থেকেই প্লাজমা এবং ম্যাগনেটিক ফিল্ডের একটি বড় বিস্ফোরণ ঘটে। সুর্যের বহির্স্তর হল এই করোনা। এটি মূলত তৈরি হয়েছে উত্তপ্ত প্লাজমা দিয়ে।          


এপ্রিলেই ২৩ বার করোনাল মাস ইজেকশন দেখা গিয়েছে সূর্য থেকে। এর মধ্যে তিনবার উঠেছে চরম সৌর ঝড়। যার প্রভাব এসে পড়েছিল পৃথিবীতেও। যদিও জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এপ্রিল মাসে না কি তেতেই থাকে সূর্য। এর আগেও এপ্রিল মাসেই একাধিক সৌরঝড় দেখা গিয়েছিল। সূর্যর মধ্যে ৯৬টি সানস্পট দেখতে পাওয়া গিয়েছে যেখানে এই সৌরঝড় অনেকটাই বেশি মাত্রায় হচ্ছে। আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সেখানেই। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, বেশ কিছু বছরের মধ্যে এই সানস্পটের সংখ্যা বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। অর্থাৎ সোলার ম্যাক্সিমাম-এর দিকেই অনেকটাই পৌঁছে  গিয়েছে সৌরমণ্ডলের এই সর্ববৃহৎ নক্ষত্র।                                                           


কেন এই সৌরঝড় পৃথিবীর জন্য আতঙ্কের? 






মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র পূর্বাভাস দিয়েছে যে ভূ-চৌম্বকীয় ঝড় শুরু করতে পারে। যা পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত হানতে পারে।