এর আগে দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ ওঠে। তিনি সিএবি সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটিরও সদস্য। নোটিস পেয়ে জৈনের সামনে হাজিরা দেন সৌরভ। এবার সচিন ও লক্ষ্মণকেও হাজিরা দিতে হতে পারে।
সচিন ও লক্ষ্মণের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ আনেন মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট সংস্থার সদস্য সঞ্জীব গুপ্ত। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই দুই প্রাক্তন ক্রিকেটারকে ২৮ তারিখের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলেছেন জৈন। বিসিসিআই-এরও জবাব চেয়েছেন তিনি। এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে সচিন ও লক্ষ্মণের প্রতিক্রিয়া মেলেনি।