মুম্বই: আগামী ১ এপ্রিল থেকে শুরু হতে পারে আগামী মরসুমের আইপিএল। অন্যদিকে মহিলা আইপিএলের উদ্বোধনী মরসুম শুরু হতে পারে মার্চ মাসের ৩ তারিখ থেকে। চলবে ২৬ তারিখ পর্যন্ত। এখনও পর্যন্ত কোনও দিনক্ষণ চূড়ান্ত ঘোষণা না করলেও সূত্রের খবর মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার সপ্তাহখানেক পরই মহিলাদের আইপিএল শুরু হতে পারে। উল্লেখ্য, কেপটাউনে ২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু মহিলাদের টি-টােয়েন্টি বিশ্বকাপ। 


জানা গিয়েছে যে, মেয়েদের আইপিএলে মোট ৫টি দলের মধ্যে খেলা হতে পারে। ১৮ সদস্যের প্রতিটি দল হবে। এছাড়াও ৬জন বিদেশি রাখা যাবে প্রতিটি দলে। বিসিসিআইয়ের তরফে অন্যান্য বোর্ডের সঙ্গে কথা বলছে যাতে বিদেশিদের ক্রিকেটারদের অন্তর্ভূক্তি নিয়ে কোনও সমস্যা না হয়। 


অন্যদিকে এবার পুরুষদের আইপিএল ভারতের মাটিতেই হবে। হোম-অ্যাওয়ে হিসেবে ম্যাচ হবে। বোর্ড চাইছে ইংল্যান্ড বনাম আয়ারল্যান্ড টেস্টের আগেই আইপিএল শেষ করতে। কারণ এরপর আবার ১৬ জুন থেকে শুরু অ্যাশেজ। তাই মে মাসের মধ্যেই আইপিএল শেষ করতে চাইছে বোর্ড। 


বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের (IND VS BAN) )শেষ ম্যাচ থেকে রোহিত শর্মা।  কুলদীপ সেন ও দীপক চাহার ছিটকে গিয়েছিলেন। এবার তাঁদের চোটের আপডেট দেওয়া হল ভারতীয় বোর্ডের তরফে (BCCI)। তিন তারকা সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেও অবশ্য পরিবর্ত হিসাবে মাত্র এক ক্রিকেটারের নামই ঘোষণা করল ভারতীয় বোর্ড। তৃতীয় ওয়ান ডের জন্য ভারতীয় দলে (Indian Cricket Team) ডাক পেলেন কুলদীপ যাদব (Kuldeep Yadav)।


ছিটকে গেলেন রোহিত


বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারে বুড়ো আঙুলে চোট পান রোহিত শর্মা। গোটা ম্যাচে আর ফিল্ডিং করতে পারেনি তিনি। ব্যাটও করতে নামেন নয় নম্বরে। বোর্ডের তরফে জানানো হয় যে বিসিসিআইয়ের মেডিক্যাল টিম রোহিতের অবস্থা খতিয়ে দেখেন এবং ঢাকায় এক হাসপাতালে তাঁর স্ক্যানও করা হয়। এরপরেই রোহিত দেশে ফিরে আসেন। ফলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শেষ ওয়ান ডে ম্যাচে তো তিনি খেলবেনই না, এমনকী টেস্ট সিরিজেও তাঁর খেলা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।


দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে তারকা ফাস্ট বোলার দীপক চাহারও চোট পান। বাঁ-দিকের পেশিতে চোট পান চাহার। তিনি দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে চোট পাওয়ার পর বলও করতে পারেননি। তিনিও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। পাশাপাশি আরেক ফাস্ট বোলার কুলদীপ সেনও চোটের কারণে সিরিজ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। অবশ্য রোহিত, দীপক দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামলেও, কুলদীপ কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে খেলতেই পারেননি। প্রথম ওয়ান ডের পরেই পিঠের সমস্যার কথা জানান কুলদীপ। এরপরে তাঁকে দ্বিতীয় ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।