কলকাতা: আজকের সেরা খেলার খবরগুলো এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক -


রেকর্ড গড়ে জয় ভারতের 


শুভমন গিলের অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংস। হার্দিক পাণ্ড্যর ৪ উইকেট। রেকর্ড গড়ে জয়। বিশাল ব্যবধানে নিউজিল্যান্ডকে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল হার্দিক পাণ্ড্যর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল। ২৩৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে নেমে মাত্র ৬৬ রানে অল আউট হয়ে গেল নিউজিল্য়ান্ড। ব্যাট হাতে শুভমন গিলের পর বল হাতে বিধ্বংসী স্পেল হার্দিক পাণ্ড্য়, অর্শদীপ সিংহদের। ১৬৮ রানের বিশাল ব্যবধানে নিউজিল্য়ান্ডকে হারিয়ে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল ভারত।


সিএবির পুরস্কার


মহিলাদের অনূর্ধ্ব ১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (U19 Womens T20 World Cup) চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দলের সদস্য ছিলেন তিনজনই। ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচের সেরা হন তাঁদেরই একজন। তিতাস সাধু (Titas Sadhu), রিচা ঘোষ (Richa Ghosh) ও হৃষিতা বসু (Hrishita Bose)। বিশ্বকাপজয়ী তিন কন্যাকে এবার বিশেষ স্বীকৃতি দিচ্ছে বঙ্গ ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা। সিএবি প্রেসিডেন্ট স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন, তিন ক্রিকেটারকে ১০ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে।


শেফালিদের সংবর্ধনা


নিউজিল্য়ান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজের নির্ণায়ক ম্যাচ খেলতে নেমেছে ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। আর ম্যাচ শুরুর আগে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অনূর্ধ্ব ১৯ মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলকে সংবর্ধনা দেওয়া হল বিসিসিআইয়ের তরফে। বিসিসিআইয়ের তরফে ৫ কোটি টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।


ইডেনে এগিয়ে বাংলা


দ্বিতীয় উইকেটে অভিমন্যু ঈশ্বরণের সঙ্গে ১৩৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ার পর যখন সুদীপ কুমার ঘরামি আউট হয়ে ফিরছেন, লক্ষ্মীরতন শুক্লকে দেখা গেল বাউন্ডারি লাইনের ধারে দাঁড়িয়ে হাততালি দিচ্ছেন (Ben vs Jha)। বাংলার স্কোর তখন ১৪৭/২। ঝাড়খণ্ডের প্রথম ইনিংসের স্কোর পেরিয়ে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা (Eden Gardens)।


রঞ্জি ট্রফির কোয়ার্টার ফাইনালে দিনের শেষে অবশ্য খুব একটা স্বস্তিতে নেই বাংলা। কারণ, ২৩৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছে। ঝাড়খণ্ডের প্রথম ইনিংসের চেয়ে মাত্র ৬৫ রানের লিড। যেখানে একটা সময় মনে করা হচ্ছিল অন্তত দুশো রানের লিড নিতে পারে বাংলা। দ্বিতীয় উইকেট পার্টনারশিপের সুবিধা কি হারাল বাংলা?


প্রয়াত পরিমল দে


ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনই শোকের খবর ময়দানে। প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার পরিমল দে (Parimal Dey)। বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন পরিমল। অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সম্প্রতি তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। মঙ্গলবার রাত ১২.১৫ মিনিট নাগাদ কসবায় নিজের বাসভবনেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন ফুটবলার। ময়দানে যিনি জংলাদা নামে পরিচিত ছিলেন।