এখনও পর্যন্ত দিল্লি ও পঞ্জাব পরস্পরের বিরুদ্ধে ২৪টি ম্যাচ খেলেছে। তার মধ্যে ১৪টি ম্যাচ জিতেছে পঞ্জাব। ১০টি ম্যাচে জয় পেয়েছে দিল্লি। দু’দলের শেষ পাঁচটি সাক্ষাৎকারের রেকর্ডেও এগিয়ে পঞ্জাব। রাহুলরা শেষ পাঁচটি সাক্ষাৎকারের মধ্যে চারটি ম্যাচেই জয় পেয়েছেন। যদিও শেষ ম্যাচটি জিতেছিল দিল্লি। সেই ম্যাচটি হয়েছিল দিল্লিতেই। আজ পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। ফলে অতীত রেকর্ড কোনও প্রভাব ফেলবে না। আজ নতুন দিন, নতুন লড়াই। যে দল পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে ভাল পারফরম্যান্স দেখাতে পারবে, তারাই জয় পাবে।
দিল্লির হয়ে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন ডেভিড মিলার। তাঁর মোট রান ৩২২। অন্যদিকে, দিল্লির হয়ে সবচেয়ে বেশি রান ভারতের প্রাক্তন তারকা বীরেন্দ্র সহবাগের। তিনি ৩৩০ রান করেন। পঞ্জাবের হয়ে একটি ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান শন মার্শের (৯৫)। দিল্লির হয়ে একটি ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান ডেভিড ওয়ার্নারের (৭৯)। পঞ্জাবের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রান ৬ উইকেটে ২০২। দিল্লির এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রান ৪ উইকেটে ২৩১।
এবার চোখ রাখা যাক বোলারদের পারফরম্যান্সের দিকে। পঞ্জাবের হয়ে দিল্লির বিরুদ্ধে ১৪টি উইকেট নেওয়ার রেকর্ড রয়েছে সন্দীপ শর্মার দখলে। অন্যদিকে, দিল্লির হয়ে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ১০টি উইকেট নিয়েছেন ক্রিস মরিস। পঞ্জাবের হয়ে একটি ম্যাচে সবচেয়ে বেশি উইকেট স্যাম কুরানের (১১ রানে ৪ উইকেট)। দিল্লির হয়ে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে সবচেয়ে ভাল বোলিং রেকর্ড অমিত মিশ্রর। তিনিও ১১ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন।
আজ পঞ্জাবের ভরসা রাহুল, ক্রিস গেইল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মহম্মদ শামি, ময়ঙ্ক অগ্রবাল, করুণ নায়ার, দীপক হুডারা। অন্যদিকে, দিল্লির ভরসা শ্রেয়স, ঋষভ পন্থ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অজিঙ্কা রাহানে, শিখর ধবন, পৃথ্বী শ, কাগিসো রাবাডা, মার্কাস স্টোইনিস, অক্ষর পটেল, কিমো পল, ইশান্ত শর্মা, অমিত মিশ্ররা।