‘আইএসএলের ১১তম দল হিসেবে খেলবে ইস্টবেঙ্গল,আইএসএলে ইস্ট-মোহনের খেলা নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।’
ট্যুইট এফএসডিএলের চেয়ার পার্সন নীতা অম্বানির।
বাগান আইএসএল খেলছে। ইস্টবেঙ্গলের শিকে ছিঁড়বে কবে? কবে আসবে বিনিয়োগ? শতবর্ষের উদযাপনের মধ্যেও প্রশ্নগুলো বারবার বিদ্ধ করেছিল লাল হলুদ ক্লাব কর্তৃপক্ষকে।
কিছুদিন আগে আইএসএলের আয়োজকরা দশটি দলকে নিয়ে বৈঠক করে জানিয়ে দেয়, এ বারের টুর্নামেন্টে বাড়ানো হবে না দলের সংখ্যা। যা লাল হলুদ ভক্তদের ক্ষোভ বাড়িয়ে দেয়।
তবে, শেষ মুহূর্তে মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যস্থতায় মেটে স্পনসর-সমস্যা। চলতি মাসের গোড়ায়, মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে জটিলতা কাটিয়ে নতুন ইনভেস্টরের সঙ্গে চুক্তি সারে ইস্টবেঙ্গল কর্তৃপক্ষ। তার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে গেল ইন্ডিয়ান সুপার লিগে অংশগ্রহণের তোড়জোড়। আইএসএল খেলার জন্য আবেদন করে লাল হলুদ কর্তৃপক্ষ।
শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবের আইএসএল খেলা নিয়ে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল, তা কেটে যাওয়ায় দৃশ্যত খুশি মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আমরা চাই, ইস্টবেঙ্গলও আইএসএল খেলুক।
এটিকে-র সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় কলকাতার অন্য বড় ক্লাব মোহনবাগানের আইএসএলে খেলার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যায়। এরপর আইএসএলেও ডার্বি উপভোগ করতে পারবেন দর্শকরা।
ইস্টবেঙ্গল ছাড়াও আইএসএলের বাকি ক্লাবগুলি হল, এটিকে মোহনবাগান, মুম্বই সিটি এফসি, ওড়িশা এফসি, নর্থইস্ট ইউনাইটেড, হায়দরাবাদ এফসি, বেঙ্গালুরু এফসি,চেন্নাইয়িন এফি, এফসি গোয়া, কেরল ব্লাস্টার্স, জামশেদপুর এফসি।