হায়দরাবাদ: আইপিএল এত বড়মাপের প্রতিযোগিতা হয়ে উঠবে, সেটা ভাবেননি সচিন তেন্ডুলকর। আজ দশম আইপিএল-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘আইপিএল-এর দশ বছর হয়ে গেল! এটা ভাবতেই পারছি না। এটা একটা বড় সাফল্য। দর্শকদের সমর্থন ছাড়া এটা সম্ভব হত না। ২০০৭ সালে যখন আইপিএল শুরু হওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল এবং ২০০৮ সালে যখন আমরা প্রথমবার খেললাম, আমি ভাবিনি এত বড়মাপের প্রতিযোগিতা হয়ে উঠবে আইপিএল।’


যে দেশগুলিতে ক্রিকেট খেলা হয় না, সেই দেশগুলিতেও আইপিএল সম্প্রচারিত হয়। এটিকে বড় সাফল্য বলেই মনে করছেন সচিন।

সৌরভ বলেছেন, বিশ্বকাপ ফুটবলের তুলনায় আইপিএল মোটেই পিছিয়ে নেই। একজন তরুণ ব্যাটসম্যানকে ৩০-৪০ হাজার দর্শকের সামনে খেলতে চাপের মুখে রান করতে হয়। এর ফলে তাঁর খেলা অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যায়। আইপিএল ভারতীয় ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই প্রতিযোগিতা আরও বড় হয়ে উঠবে।

লক্ষ্ণণ মনে করছেন, আইপিএল-এর ফলে ক্রিকেটারদের মানসিকতা বদলে গিয়েছে। ব্যাটসম্যানরা অনেক বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে গিয়েছেন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, বোলাররা অনেক বেশি রক্ষণাত্মক বোলিং করছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে না খেলা ভারতীয় ক্রিকেটাররা বড় তারকাদের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন।

বীরেন্দ্র সহবাগ বলেছেন, তিনিই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি তিন ফর্ম্যাটের ক্রিকেটেই একইভাবে খেলেছেন। দর্শকদের আনন্দ দেওয়াই তাঁর উদ্দেশ্য ছিল। সেই কারণেই তিনি আইপিএল পছন্দ করেন।