কলকাতা: দেশের ৭৮ তম গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন কলকাতার কৌস্তভ চট্টোপাধ্যায়। বাংলার দশম গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন ১৯ বছরের এই কিশোর। ন্যাশনাল দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে ১০ নম্বর রাউন্ডে বাংলারই আরেক গ্র্যান্ডমাস্টার মিত্রাভ গুহর সঙ্গে ড্র করে সে। একই সঙ্গে গ্র্যান্ডমাস্টার হিসেবে নিজের জায়গা পাকা করেন।


২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশে আয়োজিত শেখ রাসেল জিএম ২০২১ সালে প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম অর্জন করেছিলেন। এরপর গত বছর নভেম্বরে কৌস্তভ এশিয়ান কন্টিনেন্টাল চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয় জিএম নর্ম আদায় করে নেন। এই মুহূর্তে জাতীয় সিনিয়র দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে এগিয়ে রয়েছেন কৌস্তভ। এখানে চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে অগাস্টেই কৌস্তভ এফআইডিই রেটিং তালিকায় ২৫০০ পার করেছিলেন। 


জাতীয় দলের সূচি


আজ নতুন বছরের সূচনা। নতুন বছর মানেই নতুন উদ্যম, নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন। ২০১১ সালে শেষবার বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। তারপর দীর্ঘ ১২ বছর কেটে গিয়েছে। ফের একবার এই বছরের অক্টোম্বর-নভেম্বর মাসে দেশের মাটিতেই বসতে চলেছে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের আসর। অতীত হতাশা ভুলে ফের একবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেতাব জিততে মরিয়া হয়ে মাঠে নামবে ভারতীয় দল। বিশ্বকাপের বছরে ঠিক কাদের কাদের বিরুদ্ধে (Indian cricket Team schedule) মাঠে নামতে চলেছে টিম ইন্ডিয়া?


টিম ইন্ডিয়া শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সীমিত ওভারের সিরিজ দিয়েই এ বছরটা শুরু করতে চলেছে। ৩ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত দ্বীপরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তিনটি টি-টোয়েন্টি ও সমসংখ্যক ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ খেলবে ভারতীয় দল। এই সিরিজের জন্য ইতিমধ্যেই দল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। রোহিত শর্মা, কেএল রাহুলদের অনুপস্থিতিতে হার্দিক পাণ্ড্যকে টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাবে। অবশ্য ওয়ান ডে সিরিজে রোহিত ফিরে তিনিই অধিনায়কত্বের দায়িত্ব সামলাবেন। পাণ্ড্য এই সিরিজের জন্য সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন।


এই সিরিজের পর পরই ভারতীয় দলের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে কিউয়ি চ্যালেঞ্জ। ১৮ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি এবং ওয়ান ডে সিরিজ খেলবে ভারত। 


নিউজিল্যান্ড সিরিজের পরেই সম্ভবত টিম ইন্ডিয়া এই বছরে নিজেদের কঠিনতম দ্বিপাক্ষিক সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে। অজিদের বিরুদ্ধে চারটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ান ডে খেলবে ভারত। প্যাট কামিন্সদের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কারণ এই সিরিজের ওপর ভিত্তি করেই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নের ফাইনালে ভারত খেলবে কি না, তা নির্ধারিত হবে। সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে ৩-০ হারাতে পারলেই জুনে লর্ডসে নাগাড়ে দ্বিতীয় টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের খেলা কার্যত পাকা।