লখনউ: লখনউয়ের একানা স্টেডিয়ামে আজ ২২ গজে ২ ভাইয়ের মহারণ। মুখোমুখি লখনউ সুপারজায়ান্টস ও গুজরাত টাইটান্স। কে এল রাহুলের নেতৃত্বাধীন লখনউ শিবিরে রয়েছেন ক্রুণাল পাণ্ড্য। উল্টোদিকে গুজরাত টাইটান্সের অধিনায়ক ক্রুণালের ভাই হার্দিক পাণ্ড্য। ২টো দলই আগের বার প্রথমবার আইপিএলে খেলতে নেমেছিল। এখনও পর্যন্ত ২টো ম্যাচ খেলেছে এই ২ দল। মুখোমুখি সাক্ষাতে এগিয়ে গুজরাত টাইটান্স। 


আজকের খেলা


আজ আইপিএলে লখনউ সুপারজায়ান্টসের মুখোমুখি গুজরাত টাইটান্স


কবে খেলা


আজ ২২ এপ্রিল, শনিবার লখনউ বনাম গুজরাত একে অপরের মুখোমুখি হবে


কোথায় খেলা


আজকের খেলাটি হবে লখনউয়ের একানা স্পোর্টস সিটিতে


কখন শুরু ম্যাচ


এই ম্যাচটি শুরু হবে বিকেল ৩.৩০ থেকে। তার ৩০ মিনিট আগে, অর্থাৎ বিকেল ৩টেয় টস হবে।


কোথায় দেখবেন?


স্টার স্পোর্টসে দেখা যাবে আইপিএল


অনলাইনে কোথায় দেখা যাবে?


অনলাইনে জিও সিনেমায় দেখা যাবে লখনউ সুপারজায়ান্টস বনাম গুজরাত টাইটান্স এই ম্যাচটি।


এখনও পর্যন্ত চলতি আইপিএলে ৬ ম্যাচ খেলে তার মধ্যে ৪ ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে লখনউ সুপারজায়ান্টস। অন্যদিকে গুজরাত টাইটান্স ৫ ম্যাচ খেলে ৩ ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে। রাহুলের দল তাঁদের শেষ ম্যাচে রাজস্থানের বিরুদ্ধে খেলতে নেমে ১০ রানে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল। অন্যদিকে হার্দিক পাণ্ড্যর দলও তাঁদের শেষ ম্যাচ খেলেছে রাজস্থানের বিরুদ্ধেই। কিন্তু তারা সেই ম্যাচে হেরে যায়। 


লখনউ এখনও পর্যন্ত কুইন্টন ডি কককে খেলায়নি তাঁদের প্রথম একাদশে। আগের ম্যাচে মায়ের্স অর্ধশতরান হাঁকানোর পর প্রোটিয়া তারকাকে যে আজকের ম্যাচেও বেঞ্চে বসেই কাটাতে হবে, তা একপ্রকার নিশ্চিত। বোলিং ডিপার্টমেন্টে এদিনও খেলানো হতে পারে আফগান পেসার নবিন উল হককে। 


গুজরাত শিবিরে একটা চিন্তা বিজয় শঙ্করের চোট। আগের ম্যাচে তাঁর জায়গায় অভিনব মনোহর খেলেছিলেন। কিন্তু তিনি রান পাননি। এদিন যদি বিজয় শঙ্কর ফিট হন, তবে তিনি ফের একবার প্রথম একাদশে ফিরে আসবেন। শামি বনাম রাহুল, আবেশ খান বনাম শুভমন গিল এমন টুকরো টুকরো দ্বৈরথ আজ অপেক্ষা করছে একানা স্পোর্টস সিটিতে। 


অবসরের ইঙ্গিত ধোনির?


তবে কি সেই দিনটা খুব কাছেই চলে এল? তিনি কি এবার সত্যি সত্যিই ২২ গজকে চিরতরে বিদায় জানাচ্ছেন? গতকাল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বনাম চেন্নাই ম্যাচের পর সেই জল্পনাই উসকে দিলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। ম্যাচে সানরাইজার্সকে হারিয়ে ৭ উইকেটে হারিয়ে দেয় সিএসকে। এরপরই পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে এসে ক্যাপ্টেন কুল জানান, ''আমার কেরিয়ারের শেষ পর্ব, তাই এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আমি যতটা সম্ভব উপভোগ করতে পারি। এম.এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে খেলা সবসময়ই বিশেষ। এখানকার মানুষ অনেক স্নেহ ও ভালোবাসা দিয়েছেন। এখানকার মানুষ আমার কথা শোনার জন্য শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করে থাকেন।''