পাক ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ওয়াসিম আক্রম বলেছেন, প্রথম ম্যাচে ৩৬ রানে অল আউট হয়ে যাওয়ার পরও ভারতের এই সিরিজ জয় অন্য দলগুলির কাছেও প্রেরণা হয়ে থাকবে। এ ধরনের সাহসী, নির্ভীক ও দুর্দান্ত এশিয় দল এর আগে দেখিনি। আক্রমের ট্যুইট, ক্ল্যাস অফ টাইটানস। শুধু মাত্র ভারতের। দেখুন ভারতীয় দলের প্রশংসা করে ঠিক কী বলেছেন প্রাক্তন পাক কিংবদন্তী ফাস্ট বোলার-
তাঁর ট্যুইট- অবিশ্বাস্য টেস্ট ও সিরিজ জয়। অস্ট্রেলিয়ার মতো কঠিন সফরে ভারতের মতো সাহসী, নির্ভীক ও দুর্দান্ত এশিয় দল এর আগে দেখিনি। কোনও প্রতিকূলতাই ওদের আটকাতে পারেনি। প্রথমসারির খেলোয়াড়রা চোট পেয়েছে। তারপরও ৩৬ রানে অলআউট হয়ে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং জিতেছে। অন্যদের কাছেও এটা প্রেরনার। কুর্ণিশ ভারত।
চলতি শতকের প্রথম দশকে তাঁর আগুনে গতিতে বারেবারেই ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের নাজেহাল করলেন পাক ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতার। ভারতের অবিস্মরণীয় সিরিজ জয়ের পরই অভিনন্দন জানান তিনি। টেস্ট সিরিজে ভারতের এভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে অসাধারণ জয়ে আপ্লুত শোয়েব। তাঁর ট্যুইট- ৩৬ রানে অল আউট হয়ে যাওয়ার পরও সিরিজ জয়! আসাধারণ!
বহু পাক ক্রিকেট অনুরাগীও টিম ইন্ডিয়াকে সমর্থন করে ট্যুইট করেন। আর খেলার মাঠে একটা জয়ই যেন কাঁটাতারের দুই পারের ক্রিকেট অনুরাগীদের একাকার করে দিয়েছে। দেখে নেওয়া যাক পাক সমর্থকদের কিছু ট্যুইট-
একটা সময় পাকিস্তানের ট্যুইটারে ট্রেন্ড হচ্ছিল, ‘কনগ্র্যাচুলেশনস ইন্ডিয়া’।
কামরান আকমল ও দানিশ কানেরিয়ার মতো পাক ক্রিকেটারও ভারতীয় দলের এই দুরন্ত সাফল্যের প্রশংসা করেছেন।
সবটা দেখে মনে হচ্ছে, ভারত ও পাক দলের খেলোয়াড়দের লড়াই মাঠেই সীমাবদ্ধ থাকে। মাঠের বাইরে একে অপরের পারফরম্যান্সের কদর করতে বিন্দুমাত্র কসুর করেন না তাঁরা।