কী এই ‘হোয়্যারঅ্যাবাউটস’? ডোপ পরীক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। যে শর্তের আওতায় কোনও খেলোয়াড়কে তাঁরা কখন কোথায় থাকছেন তা জানাতে হয়। যাতে ডোপিং বিরোধী সংস্থার প্রতিনিধিরা প্রয়োজনে কোনও খেলোয়াড় ছুটি কাটাতে গেলেও তাঁর নমুনা সংগ্রহ করতে পারেন। এই শর্তটি নিয়েই দীর্ঘদিন আপত্তি ছিল বোর্ডের। ক্রিকেটারদের ব্যক্তিজীবন বিঘ্নিত হবে, এই যুক্তি দেখিয়ে নাডা-র আওতায় আসা নিয়ে দীর্ঘ টালবাহানা করেছে বোর্ড। অবশেষে সেই শর্তটি মেনে নেওয়া হয়েছে। যদিও পাঁচ ক্রিকেটারকে নোটিস পাঠানো হয়েছে হোয়ারঅ্যাবাউট না জানানোর জন্যই।
নাডা-র ডিরেক্টর নবীন অগ্রবাল বলেছেন, ‘হোয়্যারঅ্যাবাউটস ফর্ম পূরণ করার দুটো পদ্ধতি আছে। খেলোয়াড় নিজেও সেটা করতে পারে অথবা সংশ্লিষ্ট ক্রীড়া সংস্থাও পূরণ করতে পারে। ক্রিকেটারেরা সম্ভবত ব্যস্ত থাকেন বলেই এই ফর্ম নিজেরা পূরণ করে না। সংস্থা করে। তবে কিছু ক্রিকেটারের গত তিনমাসের হোয়্যারঅ্যাবাউটস জমা পড়েনি। বোর্ড থেকে ব্যাখ্যা পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে, পাসওয়ার্ড সংক্রান্ত সমস্যা হয়েছিল। তবে আমরা কী করব সেটা নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’