কলকাতা: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। টুর্নামেন্ট সেরা ও ম্যাচের সেরা স্য়াম কারান। বিজয় হাজারে ট্রফিতে মিজোরামের বিরুদ্ধে জয় বাংলার। নাইট রাইডার্সে ফিরলেন লকি ফার্গুসন।


চ্যাম্পিয়ন ইংল্য়ান্ড


আয়ার্ল্যান্ডের কাছে হারতে হয়েছিল। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে মাথা নীচু করে মাঠ ছেড়েছিলেন জস বাটলার, স্যাম কারান, বেন স্টোকসরা। রবিবার মেলবোর্নে সেই ইংল্যান্ডই (England Cricket Team) টি-টোয়েন্টি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হল। ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে। যে জয়ের সঙ্গে নতুন এক রেকর্ড গড়ে ফেলল ইংল্যান্ড। ক্রিকেটের ইতিহাসে ইংল্যান্ডই প্রথম দল, যারা ওয়ান ডে ও টি-টোয়েন্টি, একসঙ্গে দুই বিশ্বকাপ ট্রফি নিজেদের ঝুলিতে রাখার নজির গড়ল। ২০১৯ সালে ওয়ান ডে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বসেরা হল। এর আগে পরপর দুই ফর্ম্যাটের দুই বিশ্বকাপ ট্রফি নিজেদের কাছে রাখতে পারেনি কোনও দল। সেদিক থেকে নতুন কীর্তি গড়লেন জস বাটলাররা।


জয় বাংলার


বিজয় হাজারে ট্রফির (Vijay Hazare Trophy) প্রথম ম্যাচেই মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে হারতে হয়েছিল বাংলাকে (Bengal Cricket Team)। তবে ঠিক পরেরদিনেই জয়ে ফিরল বাংলা। শুধু জয় ফিরল বলা বরং ভুলই হবে। মিজোরামকে রীতিমতো নাস্তানাবুদ করল বাংলা দল। কোহলিদের দুরমুশ করে নয় উইকেটে জয় ছিনিয়ে নিল বাংলা।


পা ভাঙল ম্যাক্সওয়েলের


দুর্ঘটনার শিকার অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। বন্ধুর জন্মদিনেই দুর্ঘটনার শিকার হলেন ম্যাক্সওয়েল। ভাঙল পা। এর ফলে প্রায় তিন মাস মাঠের বাইরেই কাটাতে হতে পারে অজি তারকাকে। দীর্ঘ পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়েও যেতে হবে তাঁকে।


সংবর্ধনা দিলেন অভিষেক


আবির্ভাবের শুরুতেই সাফল্য পেয়েছে, ডায়মণ্ড হারবার এফ সি। কলকাতা লিগের প্রথম ডিভিশনে চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রিমিয়ার ডিভিশন বিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফুটবল দল। সেই উপলক্ষ্যে রবিবার, টিমের সকলকে সংবর্ধনা দিলেন দলের চিফ প্যাট্রন। উপস্থিত ছিলেন ডায়মণ্ড হারবার এফ সির কোচ কিভু ভিকুনাও। কলকাতার পাঁচতারা হোটেলে খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি চলে ফটোসেশনও। দলকে অভিনন্দন জানিয়ে ফেসবুকেও শুভেচ্ছা বার্তা পোস্ট করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়


সরফরাজ হাসপাতালে


সরফরাজ খান ভর্তি হাসপাতালে। তিনি শনিবার বাংলার বিরুদ্ধে খেলেছিলেন। বাংলাকে হেলায় হারিয়েওছিল মুম্বই। সেই ম্যাচে অবশ্য ব্যাট করতে নামতে হয়নি সরফরাজকে। তবে এই ম্যাচের পরেই হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে। যে কারণে সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে খেলতে পারেননি সরফরাজ।


সরফরাজের বাবা নওসাদ খান জানিয়েছেন, কিডনিতে পাথর হয়েছিল সরফরাজের। প্রচণ্ড ব্যথায় কাবু হয়ে পড়েছিলেন। সেই কারণেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সরফরাজ এখন ভাল আছেন বলেও জানিয়েছেন তাঁর বাবা।