কলকাতা: দুরন্ত সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। কিন্তু ম্যাচ বাঁচাতে পারলেন না বেঙ্কটেশ আইয়ার। তাঁর পাল্টা মুম্বইয়ের জার্সিতে ঝোড়ো অর্ধশতরান হাঁকালেন ঈশান কিষাণ। ইম্প্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে মাঠে নেমে দ্রুত রান তুললেন রোহিত শর্মা। ওপেনিং পার্টনারশিপে মাত্র ৫ ওভারে ৬৫ রান তুলেই কেকেআরের হাত থেকে ম্য়াচের রাশ কেড়ে নিয়েছিলেন রোহিত-ঈশান। বাকি কাজটা নিঁখুতভাবে সম্পন্ন করে দেন সূর্যকুমার যাদব, টিম ডেভিড, তিলক ভার্মারা। ১৮৬ রান তাড়া করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান বোর্ডে তুলে নেয় মুম্বই শিবির।


বেঙ্কটেশের সেঞ্চুরি


২০০৮ সালে কলকাতা বনাম আরসিবি (KKR vs RCB) ম্যাচ। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন ব্রেন্ডন ম্যাকালাম (Brendon Macculum)। কেকেআরের জার্সিতে দীর্ঘদিন খেলার পর যিনি নাইটদের কোচের দায়িত্বও সামলেছেন পরবর্তীতে। কিন্তু এর পরবর্তী ১৫ বছরে আর কোনও কেকেআর ব্যাটার আইপিএলে সেঞ্চুরি করতে পারেননি। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান হল। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের (KKR vs MI) বিরুদ্ধে তাঁদেরই ঘরের মাঠ ওয়াংখেড়েতে সেঞ্চুরি হাঁকালেন বেঙ্কটেশ আইয়ার (Venkatesh Iyer)। ম্যাকালাম ৫৩ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন সেদিন। এদিন আইয়ার ৪৯ বলে শতরান করলেন। 


রাজস্থানের জয়


একেই বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। গুজরাত টাইটান্সের মুখের সামনে থেকে তাঁদের নিশ্চিত জয় একপ্রকার কেড়ে নিলেন স্যামসন-হেটমায়ের জুটি।প্রথমে শুরুটা করেছিলেন স্যামসন। বিশ্বাস জুগিয়েছিলেন যে ম্যাচ জেতা সম্ভব। সেই বিশ্বাসকেই বাস্তবে পরিণত করলেন শিমরন হেটমায়ের। ২ জনের ঝোড়ো অর্ধশতরানে রাজস্থান গুজরাতকে হারিয়ে দিল। পয়েন্ট টেবিলেরও শীর্ষে চলে গেল সঞ্জু স্য়ামসনের দল।


অর্জুনের অভিষেক


আইপিএলে অভিষেক হল অর্জুন তেন্ডুলকরের। যাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের পুত্র। যদিও সচিন নিজেও চান না যে, অর্জুনকে কেউ সচিন-পুত্র হিসাবে চিনুক। অর্জুন নিজেও চান নিজের দক্ষতায় প্রতিষ্ঠা পেতে। প্রথম ওভারেই নজর কেড়ে নিলেন বাঁহাতি পেসার। খরচ করলেন মাত্র ৫ রান।


বেদান্তের সাফল্য


ফেরগর্বিত বাবা। ছেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। আর হবেন নাই বা কেন? যে ছেলে একসঙ্গে পাঁচটি সোনার পদক (5 Gold Medals) জিতে আনে, তাঁকে নিয়ে বাবার গর্ব খুবই স্বাভাবিক। পিতা পুত্রের নাম যথাক্রমে আর মাধবন (R Madhavan) ও বেদান্ত মাধবন (Vedaant Madhavan)। সাঁতারে 'মালয়শিয়ান ইনভিটেশনাল এজ গ্রুপ চ্যাম্পিয়নশিপ'-এ (Malaysian Invitational Age Group Championships) পাঁচ খানা সোনার পদক জিতলেন বেদান্ত। ছেলের সেই ছবি পোস্ট করে মিষ্টি ক্যাপশন লিখলেন উচ্ছ্বসিত বাবা।