একটি সংবাদমাধ্যমে লোনি জানিয়েছেন, ‘বাবা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বিশ্বকাপ ফাইনালের শেষ ওভার, সুপার ওভারের সময় এক নার্স আসেন। তিনি জানান, বাবার নিঃশ্বাস বদলে যাচ্ছে। জিমি নিশম যখন ছক্কা মারে, সেই সময়ই বাবা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাবার রসবোধ ছিল। তিনি যেভাবে মৃত্যু চাইতেন সেভাবেই হল।’
লোনি আরও জানিয়েছেন, ‘জিমির সঙ্গে বাবার যোগাযোগ ছিল। তিনি জিমির বাবার বন্ধু ছিলেন। তাঁর সবসময়ই জিমি নিশম সম্পর্কে দুর্বলতা ছিল। তিনি জিমিকে নিয়ে গর্বিত ছিলেন। জিমির কেরিয়ারের বিষয়ে তিনি খোঁজখবর রাখতেন।’