Suvendu Adhikari vs Mamata Banerjee: মমতা হতাশাগ্রস্ত, পাঁচ বছর অন্তর নন্দীগ্রামকে মনে পড়ে, আক্রমণ শুভেন্দুর, পাল্টা বিশ্বাসঘাতক বলে আক্রমণ মদনের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
19 Jan 2021 08:31 PM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
তৃণমূলের মিছিল থেকে উঠল ‘গোলি মারো’ স্লোগান। টালিগঞ্জ থেকে হাজরা পর্যন্ত তৃণমূলের শান্তি মিছিল। বিজেপির প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ছেড়ার অভিযোগ। সঙ্গে ‘গোলি মারো’ স্লোগান দিতে দেখা যায় মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের।
শুভেন্দু অধিকারীর সভার আগে খেজুরি-সহ দু’জায়গায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পাল্টা লাঠি-সোঁটা নিয়ে হামলাকারীদের দিকে তেড়ে যান বিজেপি কর্মীরা। যদিও, হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরের সুকদেবপুর গ্রাম। চলল গুলি। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু তৃণমূল কর্মীর। সংঘর্ষে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হয় এক তৃণমূল নেতারও। একইসঙ্গে এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয়। যদিও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা অস্বীকার করেছেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। স্থানীয় সূত্রে খবর, পার্টি অফিসের দখল নিয়ে জেলা সভাপতি গৌতম দাস ও জেলা কমিটির চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্রর অনুগামীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। আজ সকালে বিবাদ চরমে ওঠায় সংঘর্ষ বাধে। এরপর গুলি চলে। মাথায় গুলি লাগে জেলা সভাপতির অনুগামী সঞ্জিত সরকারের। তাঁকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, সংঘর্ষে অসুস্থ হয়ে পড়েন চেয়ারম্যানের অনুগামী তথা গঙ্গারামপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কালীপদ সরকার। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। পুলিশ জানিয়েছে, উচ্চ রক্তচাপ ও সুগারের সমস্যায় ভুগছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
মমতা হতাশাগ্রস্ত। পাঁচ বছর অন্তর নন্দীগ্রামকে মনে পড়ে। আক্রমণ শুভেন্দুর। পাল্টা শুভেন্দুকে বিশ্বাসঘাতক বলে আক্রমণ মদন মিত্রের।
শুভেন্দু অধিকারীর সভার আগে খেজুরি-সহ দু’জায়গায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পাল্টা লাঠি-সোঁটা নিয়ে হামলাকারীদের দিকে তেড়ে যান বিজেপি কর্মীরা। যদিও, হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরের সুকদেবপুর গ্রাম। চলল গুলি। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু তৃণমূল কর্মীর। সংঘর্ষে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হয় এক তৃণমূল নেতারও। একইসঙ্গে এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয়। যদিও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা অস্বীকার করেছেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। স্থানীয় সূত্রে খবর, পার্টি অফিসের দখল নিয়ে জেলা সভাপতি গৌতম দাস ও জেলা কমিটির চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্রর অনুগামীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। আজ সকালে বিবাদ চরমে ওঠায় সংঘর্ষ বাধে। এরপর গুলি চলে। মাথায় গুলি লাগে জেলা সভাপতির অনুগামী সঞ্জিত সরকারের। তাঁকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, সংঘর্ষে অসুস্থ হয়ে পড়েন চেয়ারম্যানের অনুগামী তথা গঙ্গারামপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কালীপদ সরকার। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। পুলিশ জানিয়েছে, উচ্চ রক্তচাপ ও সুগারের সমস্যায় ভুগছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
মমতা হতাশাগ্রস্ত। পাঁচ বছর অন্তর নন্দীগ্রামকে মনে পড়ে। আক্রমণ শুভেন্দুর। পাল্টা শুভেন্দুকে বিশ্বাসঘাতক বলে আক্রমণ মদন মিত্রের।