শ্লীলতাহানি মামলায় দোষী প্রাক্তন ডিজিপি হরিয়ানার সরকারি মঞ্চে, তুঙ্গে বিতর্ক
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
বহু চর্চিত রুচিকা গিরহোত্র শ্লীলতাহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হরিয়ানার প্রাক্তন ডিজিপিকে দেখা গেল প্রজাতন্ত্র দিবসের সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে। পঞ্চকুলায় প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের অনুষ্ঠানে রাজ্যের বিশিষ্ট অতিথিদের সঙ্গে মঞ্চে দেখা গেল প্রাক্তন ডিজিপি এসপিএস রাঠোরকে।
পঞ্চকুলায় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চলাকালে জেল খাটা এই প্রাক্তন পুলিশ আধিকারিককে দেখা গেল একেবারে সামনের সারিতে। ওই অনুষ্ঠানেই গার্ড অফ অনার গ্রহণ করেন জেলা পুলিশ সুপার।
১৯৯০-এর ১২ আগস্ট ১৪ বছরের রুচিকাকে পঞ্চকুলায় নিজের বাসভবন তথা হরিয়ানা লন টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের অফিসে শ্লীলতাহানি করেছিলেন রাঠোর। এই ঘটনার তিন বছর পর ওই কিশোরী আত্মহত্যা করে। পুলিশ আধিকারিকদের নিগ্রহের কারণেই এই চরম পদক্ষেপ রুচিকা নিয়েছিল বলে অভিযোগ।
রাঠোর ২০০২-এ অবসর নেন। যখন শ্লীলতাহানি করেন, তখন তাঁর পদমর্যাদা ছিল আইজিপি।
দীর্ঘদিন ধরে মামলা চলার পর ২০০৯-এর ২২ ডিসেম্বর আদালত রাঠোরকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়। সিবিআই বিশেষ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে চন্ডীগড় জেলা আদালতে আর্জি জানান রাঠোর। ওই আদালত তাঁর আর্জি খারিজ করে দিয়ে প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকে দেড় বছর সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেয় এবং বুরেল জেলে তাঁরা পাঠানো হয়।
২০১০-এর ১১ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে শর্তাধীন জামিন দেয়। ২০১৬-তে সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে। তবে বয়সের কথা মাথায় রেখে সাজার পরিমাণ ছয় মাস করে। জেলে তার আগেই ছয় মাস কাটানো হয়ে যায়।
এ ধরনের এক দোষীকে সরকারি মঞ্চে দেখে স্তম্ভিত রুচিকার আত্নীয় ও বন্ধুবান্ধবরা। কংগ্রেস এই ঘটনায় রাজ্যের মনোহর লাল খাট্টার সরকারকে নিশানা করেছে।
পঞ্চকুলায় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চলাকালে জেল খাটা এই প্রাক্তন পুলিশ আধিকারিককে দেখা গেল একেবারে সামনের সারিতে। ওই অনুষ্ঠানেই গার্ড অফ অনার গ্রহণ করেন জেলা পুলিশ সুপার।
১৯৯০-এর ১২ আগস্ট ১৪ বছরের রুচিকাকে পঞ্চকুলায় নিজের বাসভবন তথা হরিয়ানা লন টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের অফিসে শ্লীলতাহানি করেছিলেন রাঠোর। এই ঘটনার তিন বছর পর ওই কিশোরী আত্মহত্যা করে। পুলিশ আধিকারিকদের নিগ্রহের কারণেই এই চরম পদক্ষেপ রুচিকা নিয়েছিল বলে অভিযোগ।
রাঠোর ২০০২-এ অবসর নেন। যখন শ্লীলতাহানি করেন, তখন তাঁর পদমর্যাদা ছিল আইজিপি।
দীর্ঘদিন ধরে মামলা চলার পর ২০০৯-এর ২২ ডিসেম্বর আদালত রাঠোরকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়। সিবিআই বিশেষ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে চন্ডীগড় জেলা আদালতে আর্জি জানান রাঠোর। ওই আদালত তাঁর আর্জি খারিজ করে দিয়ে প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকে দেড় বছর সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেয় এবং বুরেল জেলে তাঁরা পাঠানো হয়।
২০১০-এর ১১ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে শর্তাধীন জামিন দেয়। ২০১৬-তে সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে। তবে বয়সের কথা মাথায় রেখে সাজার পরিমাণ ছয় মাস করে। জেলে তার আগেই ছয় মাস কাটানো হয়ে যায়।
এ ধরনের এক দোষীকে সরকারি মঞ্চে দেখে স্তম্ভিত রুচিকার আত্নীয় ও বন্ধুবান্ধবরা। কংগ্রেস এই ঘটনায় রাজ্যের মনোহর লাল খাট্টার সরকারকে নিশানা করেছে।