Suvendu Adhikari: আমার বক্তব্য়ে ওকে সহমত হতেই হবে, প্রকাশ্যে না করলেও, মনে মনে করতে হবে: শুভেন্দু

Continues below advertisement

ABP Ananda LIVE: আরও চওড়া হল ফাটল! সংখ্য়ালঘু-মন্তব্য় বিতর্কে, কেউ যে কাউকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়বেন না, তা আরও স্পষ্ট হল শুক্রবার। 'সবকা সাথ সবকা বিকাশ' মন্তব্য় ইস্য়ুতে গতকাল বিরোধী 
দলনেতা বলেছিলেন, ''বিজেপির রাজ্য় সভাপতি হিসেবে, উনি স্বীকার করুক আর নাই করুক, আমার মতে বা আমার বক্তব্য়ে ওকে সহমত হতেই হবে। প্রকাশ্যে না করলেও, মনে মনে করতে হবে।'' আর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্য়ে জবাব ফিরিয়ে দিলেন সুকান্ত মজুমদার। শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্য়ের প্রেক্ষিতে বললেন, ''মনের কথা বলার জায়গা প্রেস নয়। মনের কথা বলার জায়গা, আমার অনেক আছে, সেখানেই বলব।'

শহরের ত্রিফলা আলোর ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার? প্রশ্নটা উঠছে। কারণ এনিয়ে দ্বন্দ্ব দানা বেঁধেছে কলকাতা পুরসভার অন্দরেই। মেয়র পারিষদের দাবি, ত্রিফলা স্তম্ভ খারাপ হলে আর সারানো হবে না, বসবে নতুন আলো। সেখানে মেয়রের দাবি, ত্রিফলা কলকাতার পরিচিতি, সরানো হবে না, খারাপ হলে সারানো হবে। রাজ্যে ক্ষমতার পালা বদলের পর ২০১২ সালে শহরের রাস্তার ২ পাশে বসানো হয় হাজার হাজার ত্রিফলা আলো। শহরকে আলোকিত করার পাশাপাশি লক্ষ্য ছিল সৌন্দর্যায়ন। কিন্তু, শুরু থেকেই এই বাতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে বিতর্ক। দরপত্রে ‘দুর্নীতি’... বরাতে 'স্বজনপোষণ'। বেশি দামে বাইরে থেকে ত্রিফলা বাতিস্তম্ভ কেনা থেকে স্তম্ভ বসানোর দূরত্ব - না বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ত্রিফলা বাতিস্তম্ভে নীলসাদা স্ট্রিপ লাইট লাগানো নিয়েও বিতর্ক কম হয়নি। বাতিস্তম্ভের খোলা জয়েন্ট বক্সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে একাধিক। এই সব বিতর্কের জেরে শহরে নতুন করে বাতিস্তম্ভ বসানো প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।  তার জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বসেছে এবং বসছে নতুন আলো।

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram