Ekhon Kolkata (Seg - 1): নির্যাতিতার চিকিত্সা না পাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন সমরেন্দ্র,দাবি সিবিআইয়ের।Bangla News
ধৃত তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে আদালতেও চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে সিবিআই। সিবিআইয়ের আইনজীবী দাবি করেন, সমরেন্দ্র গয়ালি প্রভাবশালী। ছেলে ব্রজ কী করেছে তা সব জানতেন তৃণমূল নেতা। ধৃতদের জেরা করে মিলেছে তথ্য, দাবি সিবিআইয়ের। হুমকি দিতে ও ভয় দেখাতে নির্যাতিতার বাড়িতে লোক পাঠান মূল অভিযুক্তের বাবা। রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তৃণমূল নেতা। খবর সূত্রের। নির্যাতিতা যাতে চিকিত্সা পরিষেবা না পায়, সেই ব্যবস্থাই করেছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। শ্মশানে দেহ যাতে দ্রুত সৎকার করে ফেলা হয় এবং নির্যাতিতার পরিবার যাতে পুলিশের দ্বারস্থ না হয়, তার জন্য ভয় দেখানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন মূল অভিযুক্তের বাবা সমরেন্দ্র। এই ব্যাপারে এখনি কিছু বলতে চান নি সমরেন্দ্র গুয়ালি।
নদিয়ার গাংনাপুরে গৃহবধূকে গণধর্ষণ ও কীটনাশক খাইয়ে খুনের অভিযোগে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে তুলে নিয়ে আসা হল নির্যাতিতার মৃতদেহ। RG Kar-এ শেষ হল নির্যাতিতার ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া। এদিন রানাঘাটের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সম্রাট বাগচীর উপস্থিতিতে মৃতদেহ তোলা হয়। উপস্থিত ছিলেন রানাঘাটের এসডিপিও প্রবীর মণ্ডল ও গাংনাপুর থানার ওসি। ৬ মার্চ, গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। গৃহবধূকে কীটনাশক খাইয়ে খুনের চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ। ১৪ মার্চ, হাসপাতালে মৃত্যু হয় নির্যাতিতার।
সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ৩। এক ধৃতকে তেহট্টের বিধায়ক তাপস সাহার আপ্তসহায়ক বলে দাবি করেছে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখা। যদিও ওই ব্যক্তিকে নিজের আপ্তসহায়ক বলে মানতে চাননি বিধায়ক। বিধায়কের নাম উঠেছে পুলিশের এফআইআরেও। অভিযোগ, কখনও রেশনের ডিলারশিপ, কখনও ফুড ইন্সপেক্টর, কখনও বা প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরির টোপ দিয়ে বহু মানুষের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে নদিয়ার তেহট্টের বিধায়ক তাপস সাহার আপ্তসহায়ক প্রবীর কয়ালের বিরুদ্ধে। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতেই গা ঢাকা দেন তৃণমূল বিধায়কের আপ্তসহায়ক। গতকাল তিনটি দলে ভাগ হয়ে হাওড়া, নদিয়া ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় অভিযান চালায় রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখা। রায়দিঘি থেকে গ্রেফতার করা হয় ৩ জনকে।