Fire in train station: সন্তোষপুর স্টেশনে বিধ্বংসী আগুন

Continues below advertisement

অগ্নিকাণ্ডের জেরে শিয়ালদা-বজবজ আপ এবং ডাউনে লাইনে ট্রেন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সন্তোষপুর স্টেশনে বিধ্বংসী আগুন (Santoshpur Station Fire)। শিয়ালদা-বজবজ আপ-ডাউনে ট্রেন চলাচল বন্ধ। প্ল্যাটফর্মে অন্তত ১৫টি দোকান পুড়ে ছাই। বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ আগুন লাগে বলে খবর। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর, সন্ধে ৭টা পর্যন্ত সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি বলে জানা গিয়েছে। বরং ছড়াতে ছড়াতে একের পর এক দোকান আগুনের গ্রাসে চলে গিয়েছে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে এলাকা (South 24 Parganas News)। স্টেশন সংলগ্ন দোকানগুলিতে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে অগ্নিকাণ্ডের জেরে শিয়ালদা-বজবজ আপ এবং ডাউনে লাইনে ট্রেন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। প্রচুর মানুষ রয়েছেন স্টেশনে। আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। কারণ দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। তাতে আতঙ্ক আরও বাড়ছে। কারণ স্টেশন সংলগ্ন দোকানগুলিতে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আগুন স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় আরও ছড়িয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা।

অগ্নিকাণ্ডের জেরে সন্তোষপুর স্টেশনের ২ নম্বর স্টেশনের ছাউনিও দাউদাউ করে জ্বলতে শুরু করেছে। আগুন নেভানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি, তাতে আগুন নেভাতে আরও খানিকটা সময় লেগে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে দাবি, আগুন ছুঁয়ে ফেলেছে প্যান্টোগ্রাফ। তড়িঘড়ি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে বিপদ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দমকলের একাধিক ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে রয়েছে সন্তোষপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় প্রচুর মানুষের বাসও রয়েছে। কিন্তু আগুন যে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, তাতে এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার সম্ভাবনা নেই। দমকলের একাধিক ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে রয়েছে। কিন্তু প্যান্টোগ্রাফ যেখানে ছুঁয়ে ফেলেছে আগুন, সেখানে আগুন নেভানো সম্ভব হলেও, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হতে দীর্ঘ সময় লাগবে বলে মনে করা হচ্ছে। তার উপর গায়ে গায়ে একের পর এক দোকান থাকায় বিপদ বাড়ছে।

 

একদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী (CRPF) আরেক দিকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতেই হনুমানজয়ন্তীতে উধাও অশান্তি, হিংসার ছবি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে রাজ্য পুলিশ (Police) কি পারতো না একটা ধর্মীয় উৎসবকে ঘটনাবিহীন করতে? পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দাবি একাই ১০০ কোটি তুলেছিলেন  কুন্তল ঘোষ। তাহলে দুর্নীতির অঙ্ক ইডির দাবি মত ৩৫০ কোটিতে আটকে থাকবে তো...

 

কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh, তাপস মণ্ডল ও নীলাদ্রি ঘোষের ফের জেল হেফাজত। ২০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আজ আদালতে সিবিআই দাবি করে, 'নম্বর বাড়াতে আলাদা আলাদা দরে টাকা নেওয়া হয়েছে। যে ৬৮% পেয়েছে, তাঁর নম্বর ৭২% শতাংশ করতে আলাদা দর। যে ৭০% পেয়েছে, তাঁর নম্বর ৭২% শতাংশ করতে পৃথক দর। এই ভাবে শতাংশের বিচারে টাকা নিয়েছেন কুন্তল-শান্তনুরা।' নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআইয়ের মামলায় আজ ফের আলিপুরের বিশেষ আদালতে তোলা হয় কুন্তল (Kuntal), তাপস (Tapas) ও নীলাদ্রিকে (NiladrI)।
 
এদিকে আদালত চত্বরে আজ ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করেন কুন্তল ঘোষ । 'অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলানোর জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। বিচারকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি।' বলে মন্তব্য করেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত বহিষ্কৃত যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। ৩০ মার্চ একই দাবি করেছিলেন কুন্তল।
 
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতারির ৫২ দিনের মাথায়, যুব তৃণমূলের সম্পাদক কুন্তল ঘোষকে বহিষ্কার করে দল। কিন্তু কুন্তল বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, তিনি দলের পাশেই আছেন।
 
২৯ মার্চ শহিদ মিনার চত্বরের সমাবেশ থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিযোগ করেন, তাঁর নাম বলানোর জন্য়, সারদাকাণ্ডে ধৃতদের ওপর চাপ দেওয়া হয়েছিল। অভিষেক বলেন, যবে থেকে সারদা হয়েছিল, আক্রমণ ছিল আমার দিকে। মদন মিত্র বসে আছেন, কুণাল ঘোষ দীর্ঘদিন কাস্টাডিতে ছিলেন, কী বলেছেন জানেন এদেরকে ? অভিষেকের নাম নাও, ছেড়ে দেব। কি বলেছিল না ?
এর পর পরই এজেন্সির বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন বহিষ্কৃত যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। বলেন, 'অবশ্যই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দেওয়া মানে, আমাদের বুক চওড়া করা। কারণ হচ্ছে বার বার একটা কথা বলি যে, এজেন্সিরা বিভিন্নভাবে ভয় দেখিয়ে আমাদের কাছ থেকে নেতাদের নাম বার করার চেষ্টা করছেন । আমাদের যত নেতা আছে, তাঁদের নাম বলানোর চেষ্টা করছে, তার জন্য তারা বলপূর্বক চেষ্টা করছে।'
 
তিনি আরও বলেন, 'আমরা মা-মাটি-মানুষের আদর্শ দলের লোক, কিন্তু আমরা ওই ধরনের ভয়কে আমরা পাত্তা দিই না। আমরা বুক সিনা করে চলি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বলে দিয়েছেন, একটা কথা বলতে পারি, কেন্দ্রীয় সংস্থা যেভাবে আমাদের হেনস্থা করছে এবং আমাদের নাম বলানোর চেষ্টা করছে আমাদের দিয়ে।'
Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram