Rajarhat News: আপত্তিজনক ছবি পাঠিয়ে ভিডিও কল রেকর্ড করে চলত ব্ল্যাকমেল, পাতা হত প্রতারণার ফাঁদ

Continues below advertisement

ABP Ananda LIVE: আপত্তিজনক ছবি পাঠিয়ে ভিডিও কল রেকর্ড করে চলত ব্ল্যাকমেল। কখনও ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমেও পাতা হত প্রতারণার ফাঁদ। রাজারহাটের একটি বাড়িতে মিলল প্রতারণা চক্রের হদিশ।গতকাল অভিযান চালিয়ে ৩ মহিলা-সহ চারজনকে আটক করল বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে ১০০টি সিমকার্ড, একাধিক মোবাইল ফোন, গোছা গোছা ডেবিট কার্ড, বিভিন্ন ব্য়াঙ্কের পাসবই এবং বেশ কয়েকটি মুভি ক্যামেরা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৩০টি সিমবক্স। পুলিশের অনুমান, সিমবক্সটিকে নজরদারি এড়িয়ে আন্তর্জাতিক কলের জন্য ব্যবহার করা হত। তদন্তে নেমে নিউটাউনে আরও একটি ফ্ল্যাটের হদিশ পেয়েছে পুলিশ। পুলিশের অনুমান, ভিনরাজ্যেও এই চক্রের জাল ছড়িয়ে রয়েছে।

শহরের ত্রিফলা আলোর ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার? প্রশ্নটা উঠছে। কারণ এনিয়ে দ্বন্দ্ব দানা বেঁধেছে কলকাতা পুরসভার অন্দরেই। মেয়র পারিষদের দাবি, ত্রিফলা স্তম্ভ খারাপ হলে আর সারানো হবে না, বসবে নতুন আলো। সেখানে মেয়রের দাবি, ত্রিফলা কলকাতার পরিচিতি, সরানো হবে না, খারাপ হলে সারানো হবে। রাজ্যে ক্ষমতার পালা বদলের পর ২০১২ সালে শহরের রাস্তার ২ পাশে বসানো হয় হাজার হাজার ত্রিফলা আলো। শহরকে আলোকিত করার পাশাপাশি লক্ষ্য ছিল সৌন্দর্যায়ন। কিন্তু, শুরু থেকেই এই বাতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে বিতর্ক। দরপত্রে ‘দুর্নীতি’... বরাতে 'স্বজনপোষণ'। বেশি দামে বাইরে থেকে ত্রিফলা বাতিস্তম্ভ কেনা থেকে স্তম্ভ বসানোর দূরত্ব - না বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ত্রিফলা বাতিস্তম্ভে নীলসাদা স্ট্রিপ লাইট লাগানো নিয়েও বিতর্ক কম হয়নি। বাতিস্তম্ভের খোলা জয়েন্ট বক্সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে একাধিক। এই সব বিতর্কের জেরে শহরে নতুন করে বাতিস্তম্ভ বসানো প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।  তার জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বসেছে এবং বসছে নতুন আলো।

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram