RG Kar Case:মৃত জেনেও জিডিতে অচৈতন্য ! RG কর-কাণ্ডে টালা থানার ওসি-র বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ
চিকিৎসককে মৃত জেনেও জিডিতে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধারের উল্লেখ। আর জি কর-কাণ্ডে কোর্টে বিস্ফোরক দাবি সিবিআইয়ের। সন্দীপ ঘোষ-অভিজিৎ মণ্ডলের আঁতাঁতে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সন্দেহ। আর জি কর-কাণ্ডে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র। মৃতদেহ উদ্ধারের পর সন্দীপ ঘোষ-অভিজিৎ মণ্ডল নিয়মিত যোগাযোগ, দাবি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের। মঙ্গলবার পর্যন্ত ২জনের সিবিআই হেফাজত।ক্রাইম সিনে কলকাতা পুলিশের ৪০ ফুট কর্ডনের দাবি নস্যাৎ সিবিআইয়ের। ঘেরা হয়নি পদ্ধতি মেনে, বহিরাগত আনাগোণায় তথ্যপ্রমাণ লোপাটের গভীর আশঙ্কা সিবিআইয়ের। তথ্য়প্রমাণ নষ্টের অসৎ উদ্দেশ্য় নিয়েই তদন্ত শুরু করেন টালা থানার ওসি।
সঞ্জয় রায়-সহ বাকি অভিযুক্তদের বাঁচাতে চেষ্টা করেন তদন্তের অভিমুখ ঘোরানোর। দাবি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের।চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের ভূমিকা জানা গেছিল ১০ অগাস্ট সকালেই। তারপরেও পোশাক-সহ অন্য় সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করতে ২দিন দেরি। দাবি সিবিআইয়ের। সকাল ১০টায় জেনেও এক ঘণ্টা দেরিতে আর জি করে যান টালা থানার ওসি। ১৪ ঘণ্টা পর মাঝরাতে FIR, অপরাধীকে আড়াল করতে ইচ্ছাকৃতভাবে ষড়যন্ত্র করে ভুল তথ্য। দাবি সিবিআইয়ের। সময়মতো নিহত চিকিৎসকের ডেথ সার্টিফিকেট করাননি টালা থানার ওসি। পরিবার দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের দাবি করলেও তড়িঘড়ি দেহ দাহে সম্মতি অভিজিৎ মণ্ডলের, দাবি সিবিআইয়ের। পুলিশের সঙ্গে দ্বন্দ্ব নেই। সত্যের খোঁজ চলছে। পুলিশ বলে নয়, সন্দেহভাজন বলেই অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার, দাবি সিবিআইয়ের। ওসি-র হয়ে সওয়াল নিয়ে দ্বন্দ্ব আইনজীবীদের। আলিপুরের পর শিয়ালদা কোর্টেও সন্দীপ ঘোষকে জুতো, উঠল চোর স্লোগান। ধৃত টালা থানার ওসিকে সিজিও-তে জুতো দেখিয়ে বিক্ষোভ।