RG Kar News: যে জানে সে ফাঁসির আসামি, বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য যেকোনও রকম কথা বলতে পারে: কুণাল

Continues below advertisement

ABP Ananda Live: 'সঞ্জয় রায়কে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রথম গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। প্রথমে সে নিজের দোষ স্বীকার করে নিয়েছিল, সেগুলো সবই সংবাদমাধ্যমে বেরিয়েছিল। পরবর্তীকালে সিবিআইতে গেছে। আর জি কাণ্ডের ধর্ষণ খুন কলকাতা পুলিশও জানে সঞ্জয় করেছে সিবিআইও জানে সঞ্জয় করেছে, সঞ্জয় রায়ও জানেন সঞ্জয় রায় করেছেন এবং তার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড। যে জানে সে ফাঁসির আসামী সে বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য যেকোনও রকম কথা বলতে পারে', বললেন কুণাল ঘোষ।

 

গত সপ্তাহে প্রথম দিন প্রিজন ভ্যান থেকে সে চিৎকার করে বলেছিল, ধর্ষণ-খুন করেনি। আর বিচার পর্বের প্রথম দিন আবারও বিস্ফোরক অভিযোগ সঞ্জয় রায়ের গলায়। আদালত থেকে বেরনোর সময় ফের .গলা চড়ায় সঞ্জয়। বলে , ' আমি নাম বলে দিচ্ছি।' কলকাতা পুলিশের  প্রাক্তন কমিশনার  বিনীত গোয়েলের নাম করে সঞ্জয় বলে, তিনি তাকে ফাঁসিয়েছেন। ' যিনি আছেন ডিসি স্পেশাল ওনারা নিজে আমাকে ফাঁসিয়েছেন। বিনীত গোয়েল, ডিসি স্পেশাল ওনারা নিজেরা সাজিশ করে আমাকে ফাঁসিয়েছেন। আমাকে হুমকি দিয়েছে। '  আর এরপরেই আরও কড়া ঘেরাটোপে সঞ্জয় রায়কে নিয়ে আসা হল আদালত চত্বরে। 

১১ নভেম্বর, সোমবার থেকে রোজ বিচারপর্ব চলবে আরজি কর মামলার। খুন - ধর্ষণ কাণ্ডে গত সপ্তাহেই চার্জ গঠন হয় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে। তারপর ১১ তারিখ থেকে একমাত্র ছুটির দিন ছাড়া রোজই শুনানি হবে এই মামলার। আদালতে রুদ্ধদ্বার শুনানি হচ্ছে। প্রথমদিন সাক্ষ্য দেন নির্যাতিতার বাবা। এদিনই ফের আদালত থেকে বেরিয়ে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সঞ্জয়। ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে। 

এদিনের ঘটনার পর আরও কড়া বেষ্টনীর মধ্যে সঞ্জয়কে আনা হল আদালতে। এবার অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারকে আনা হল ৫ গাড়ির কনভয়ে। মঙ্গলবার সঞ্জয়কে আর প্রিজন ভ্যানে নয়, এসটিএফের কালো কাচ দেওয়া গাড়িতে চড়িয়ে আনা হল কোর্টে,  যাতে আর সর্বসমক্ষে মুখ না খুলতে পারে সে।  

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram