Kalyan Banerjee: 'নর্থ-ইস্টের মন্ত্রী কে? সুকান্ত মজুমদার', বাংলায় অনুপ্রবেশ নিয়ে আক্রমণ কল্যাণের
ABP Ananda Live: অনুপ্রবেশের জন্য় কে দায়ী? মোদি সরকার? না মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের সরকার? তা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির দায় ঠেলাঠেলি চলছেই। শুক্রবার এনিয়ে ফের উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের কোর্টে বল ঠেললেন তৃণমূল সাংসদ কল্য়াণ বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। তিনি বলেছেন, নর্থ-ইস্টের মন্ত্রী কে? সুকান্ত মজুমদার। তাহলে সুকান্ত মজুমদার এগুলো করাচ্ছে। পাল্টা কটাক্ষের সুরে সুকান্ত মজুমদার বলছেন, পাগলে কী না বলে ছাগলে কী না খায়। ক্রোনোলজি সম্পর্কেও আইডিয়া নেই। এর মধ্য়ে পাসপোর্ট-জালিয়াতিকাণ্ডে ধৃত ধীরেন ঘোষ সম্পর্কে সামনে এসেছে চাঞ্চল্য়কর তথ্য়। পুলিশ সূত্রে দাবি, ইতালি-কানেকশন কাজে লাগিয়ে জালিয়াতির জাল ছড়ানো হয়েছিল। ভিসা তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা ছিল ধীরেনের।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে মাত্র ৫১ কিলোমিটার দূরে, অসমের কোকরাঝাড়ে ঘাঁটি গেড়ে, বড়সড় কোনও ছক কষছিল আনসারুল্লা বাংলা টিমের জঙ্গিরা। নদীর চরকে কাজে লাগিয়ে, তৈরি হয়েছিল জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এই প্রথম, জঙ্গিদের সেই ঘাঁটির একেবারে ভিতরে পৌঁছল এবিপি আনন্দ। এখনও সেখানে রয়েছে বাঁশের কাঠামো, ত্রিপলের আচ্ছাদন। যেখানে আগ্নেয়াস্ত্র চালানো, IED-র ব্যবহার শেখানো হত বলে গোয়েন্দাদের অনুমান।
চূড়ান্ত ভারত-বিদ্বেষী আবহের মধ্যেই, বাংলাদেশে বসে এভাবেই ভারতকে টুকরো করার হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন জঙ্গি নেতারা। নিশানা করা হচ্ছে 'সেভেন সিস্টার্স' ও 'শিলিগুড়ি করিডর'কে যা 'চিকেনস নেক' বলে পরিচিত। আর এই আবহেই অসমে বাংলাদেশি জঙ্গিদের ঘাঁটিতে পৌঁছল এবিপি আনন্দ। জঙ্গিদের ট্রেনিং ক্য়াম্পে প্রথমবার ঢুকল সংবাদমাধ্য়মের ক্য়ামেরা। পশ্চিমবঙ্গের ঘাড়ে কার্যত কীভাবে নিঃশ্বাস ফেলছিল বাংলাভাষী জঙ্গিরা। গ্রাউন্ড জিরো থেকে তাই তুলে ধরল এবিপি আনন্দ। অসমের কোকরাঝাড় থেকে এবিপি আনন্দর এক্সক্লুসিভ রিপোর্টে উঠে এল ভয়ঙ্কর তথ্য।