এবিপি আনন্দর খবরের জের: কলকাতার ২৬টি স্কুলে, পড়ুয়াদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার বন্ধের নির্দেশিকা প্রত্যাহার
Continues below advertisement
এবিপি আনন্দর খবরের জের।
দূষণ ও যানজট আটকানোর যুক্তি দেখিয়ে, ব্যক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে আসা-যাওয়া বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছিল স্কুলশিক্ষা দফতর। এবিপি আনন্দে সেই খবর সম্প্রচারের পরই শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে তা নিয়ে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই নির্দেশিকা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
এর আগে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের একটি নির্দেশের সূত্র ধরে, কলকাতার ২৬টি স্কুলের উদ্দেশে নির্দেশিকা দেয় স্কুল শিক্ষা দফতর। যেখানে বলা হয়, ১ এপ্রিলের মধ্যে বাধ্যতামূলকভাবে স্কুলবাস এবং পুলকার চালুর উদ্যোগ নিতে হবে। একমাত্র আপৎকালীন বা ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতেই ব্যক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে পৌঁছনো বা স্কুল থেকে নিয়ে যাওয়ার ছাড়পত্র মিলবে। তবে তার জন্যও যথাযথ ব্যাখ্যা দিতে হবে। যে অভিভাবকরা ব্যক্তিগত গাড়িতে সন্তানদের স্কুলে পাঠান, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে বাধ্যতামূলকভাবে স্কুলবাস এবং পুলকার চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।
কিন্তু, এই নির্দেশিকার পরই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, দূষণ আটকানোর সদিচ্ছা থাকলে কেন ডিজেল চালিত গাড়ি থেকে হওয়া দূষণ বন্ধ করা হচ্ছে না? কেন সরকার এখনও পাবলিক ভেহিকলগুলো CNG-তে চালানোর ব্যবস্থা করে উঠতে পারল না? দূষণ কিংবা যানজট যদি সত্যিই দূর করতে হয়, তাহলে কেন মন্ত্রীদের লম্বা কনভয়ের গাড়ির সংখ্যা কমানো হচ্ছে না কিংবা তাদের জন্যও পুলকার ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে না? এবিপি আনন্দর ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন অনুষ্ঠানে এই বিষয়গুলি আলোচনায় উঠে আসে।
এবিপি আনন্দে এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারের পরই মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দু’জনের মধ্যে আলোচনার পরই স্কুলশিক্ষা দফতরের তরফে জারি নির্দেশিকা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়! সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী সহ সরকারের উচ্চ মহলকে না জানিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল! তাঁকে না জানিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘটনায়, ক্ষুব্ধ শিক্ষামন্ত্রী।
দূষণ ও যানজট আটকানোর যুক্তি দেখিয়ে, ব্যক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে আসা-যাওয়া বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছিল স্কুলশিক্ষা দফতর। এবিপি আনন্দে সেই খবর সম্প্রচারের পরই শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে তা নিয়ে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই নির্দেশিকা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
এর আগে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের একটি নির্দেশের সূত্র ধরে, কলকাতার ২৬টি স্কুলের উদ্দেশে নির্দেশিকা দেয় স্কুল শিক্ষা দফতর। যেখানে বলা হয়, ১ এপ্রিলের মধ্যে বাধ্যতামূলকভাবে স্কুলবাস এবং পুলকার চালুর উদ্যোগ নিতে হবে। একমাত্র আপৎকালীন বা ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতেই ব্যক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের স্কুলে পৌঁছনো বা স্কুল থেকে নিয়ে যাওয়ার ছাড়পত্র মিলবে। তবে তার জন্যও যথাযথ ব্যাখ্যা দিতে হবে। যে অভিভাবকরা ব্যক্তিগত গাড়িতে সন্তানদের স্কুলে পাঠান, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে বাধ্যতামূলকভাবে স্কুলবাস এবং পুলকার চালুর উদ্যোগ নিতে হবে।
কিন্তু, এই নির্দেশিকার পরই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, দূষণ আটকানোর সদিচ্ছা থাকলে কেন ডিজেল চালিত গাড়ি থেকে হওয়া দূষণ বন্ধ করা হচ্ছে না? কেন সরকার এখনও পাবলিক ভেহিকলগুলো CNG-তে চালানোর ব্যবস্থা করে উঠতে পারল না? দূষণ কিংবা যানজট যদি সত্যিই দূর করতে হয়, তাহলে কেন মন্ত্রীদের লম্বা কনভয়ের গাড়ির সংখ্যা কমানো হচ্ছে না কিংবা তাদের জন্যও পুলকার ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে না? এবিপি আনন্দর ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন অনুষ্ঠানে এই বিষয়গুলি আলোচনায় উঠে আসে।
এবিপি আনন্দে এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারের পরই মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দু’জনের মধ্যে আলোচনার পরই স্কুলশিক্ষা দফতরের তরফে জারি নির্দেশিকা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়! সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী সহ সরকারের উচ্চ মহলকে না জানিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল! তাঁকে না জানিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘটনায়, ক্ষুব্ধ শিক্ষামন্ত্রী।
Continues below advertisement