লোকসানের আশঙ্কা মালিকদের, গ্রিন জোনে চলছে না বাস

Continues below advertisement

তৃতীয় দফার লকডাউনে গ্রিন জোনে বাস চলাচলে ছাড়। একনজরে দেখে নেওয়া যাক জেলায় বাস চলাচলের ছবিটা-
কোচবিহারে বাস চলাচল বন্ধ। বেসরকারি বাস মালিকদের দাবি, ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস চালাতে হলে, লোকসান হবে। সেই কারণেই বাস পরিষেবা চালু করা হয়নি। একই ছবি বীরভূমেও। পথে নামেনি বাস। বোলপুর ও কীর্ণাহার, দুটি বড় বাস স্ট্যান্ডই ফাঁকা।
বাঁকুড়ায় সকাল থেকে সরকারি-বেসরকারি কোনও বাসই চলছে না। সরকারি বাস ডিপোর ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক জানিয়েছেন, পরিবহণ দফতর থেকে লিখিত নির্দেশ হাতে না পাওয়ায়, বাস চলাচল শুরু হয়নি। অন্যদিকে, বেসরকারি বাস সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, জেলার মধ্যে মাত্র ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস চালালে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়বেন বাস মালিকরা। তাই পরিষেবা চালু করা যায়নি। এদিন সকালে বাস ধরতে এসে ফিরে যান বেশ কয়েকজন যাত্রী। োৌ
পুরুলিয়াতেও সকাল থেকে চলছে না বাস। ২০ জন যাত্রী জেলায় বাস চালালে খরচে পোষাবে না। সেই কারণেই বাস চালানো সম্ভব হচ্ছে না। দাবি বাস মালিক সংগঠনের। পাশাপাশি, তাঁদের আশঙ্কা, পুরুলিয়া সংলগ্ন ঝাড়খণ্ডের একাধিক এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি হয়েছে। সেখানকার কোনও যাত্রী বাসে চড়লে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
মুখ্যমন্ত্রী গ্রিন জোনে বাস চলাচলে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা করলেও, ঝাড়গ্রামে চলল না বাস। বাস মালিক সংগঠনের দাবি, ২০ জন যাত্রী নিয়ে বাস চালালে, বড়সড় ক্ষতি হবে ব্যবসার। পাশাপাশি, বাসে কোনও যাত্রী করোনা আক্রান্ত কিনা, তা জানার উপায় নেই। কাজ করছে সেই আশঙ্কায়।

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram