Shalimar Shootout: ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শালিমারে যুব তৃণমূল নেতা খুনের কিনারা, ঘটনার পিছনে ব্যবসায়িক শত্রুতা, অনুমান পুলিশের

Continues below advertisement
শালিমারে যুব তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এদের মধ্যে ২ জনকে বিহারে পালানোর সময় পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থেকে, আর একজনকে বি গার্ডেন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।  ব্যবসা সংক্রান্ত শত্রুতার জেরেই খুন বলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান।
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শালিমারে যুব তৃণমূল নেতা খুনের কিনারা করল পুলিশ। মূল অভিযুক্ত সহ ৩ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। হাওড়ার শালিমার স্টেশনের কাছে মঙ্গলবার বিকেলে ওই ঘটনা ঘটে। পুলিশ সূত্রে খবর, সঙ্গী বাঁটুলের মোটরবাইকে যাচ্ছিলেন যুব তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি ধর্মেন্দ্র সিংহ। অন্য একটি মোটরবাইকে এসে রাস্তায় তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতী।
গুলি লাগে ধর্মেন্দ্রর মাথায়। ধর্মেন্দ্রর সঙ্গীরও গুলি লাগে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে ধর্মেন্দ্রকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার তদন্তে নেমে এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ, সোর্সের দেওয়া তথ্য এবং মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন খতিয়ে দেখা হয়। এরপর বিহারে পালানোর মুখে পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থেকে গ্রেফতার করা হয় বিকাশ সিংহ ওরফে ভিকি এবং চন্দন চৌধুরী নামে দুই অভিযুক্তকে। বি গার্ডেন এলাকার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় দেবেন্দ্র মিশ্র নামে আরও একজনকে।
মঙ্গলবারের ওই ঘটনার পরই শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনের কাছে বেশ কয়েকটি বাসে ভাঙচুর চালানো হয়। যার জেরে বুধবার বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে চারটি রুটের বাস-মিনিবাস পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বোটানিক্যাল গার্ডেনের ১ নম্বর গেটের সামনে বেশ কয়েকটি দোকানেও ভাঙচুর চালানো হয়। অভিযোগ, মঙ্গলবার সন্দেহের বশে পিকে রায়চৌধুরী লেনের বাসিন্দা ভিকি নামে এক যুবকের ফ্ল্যাটে আগুন ধরিয়ে দেয় মৃতের অনুগামীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রমোটারির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ধর্মেন্দ্র। খুনের অভিযোগে তিনি গ্রেফতারও হয়েছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, ব্যবসা সংক্রান্ত শত্রুতার জেরেই খুন করা হয়েছে যুব তৃণমূল নেতাকে।  
Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram