Suvendu Adhikari: ভাইপোকে নিয়ে অখুশি শুভেন্দু, মনে করি না কারও কাছে মাথা ঝোঁকাবেন, মন্তব্য কৈলাস বিজয়বর্গীয়র
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Dec 2020 11:45 PM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
অভিষেককে আক্রমণ সৌমিত্রর। দিলীপের পাল্টা সৌগত। বঙ্গ-রাজনীতিতে বাড়ছে ব্যক্তি আক্রমণ। এরই মধ্যে দুই তৃণমূল সাংসদের মধ্যস্থতায় শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক অভিষেক ও পিকের। সমস্যা মিটে গিয়েছে বলে দাবি তৃণমূল সাংসদের। কিন্তু শুভেন্দু ঘনিষ্ঠরা কী করবেন? রাজনৈতিক মহলে চর্চা জোরদার।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিলীপ ঘোষের আইনি নোটিস। আবার সৌমিত্র খাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলের অভিযোগ। ভোট আসার এখনও ৬ মাসের বেশি বাকি, কিন্তু এখন থেকেই উত্তপ্ত বঙ্গ রাজনীতি। আর এরমধ্যেই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, মন্ত্রিত্ব ত্যাগের পর এবার শুভেন্দু অধিকারী কী করবেন? এই প্রশ্নে শুভেন্দু চুপ ছিলেন। কৌশলী ছিলেন তৃণমূল। শুভেন্দুকে বোঝানোর বিষয়ে আশাবাদী ছিলেন সৌগত রায়। আর তারপরই মঙ্গলবার রাতে চমক। একসঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু-অভিষেক-প্রশান্ত কিশোর! আর তাতেই ম্যাজিক!
শুভেন্দু অবশ্য বৈঠক প্রসঙ্গে এখনও মুখ খোলেননি! কিন্তু, এই বৈঠক যে তৃণমূলের কাছে বড়সড় স্বস্তির বিষয়, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! কারণ, শুভেন্দু কী করেন, তার উপর অনেকাংশেই নির্ভর করছিল, আগামী দিনে পূর্ব মেদিনীপুরের রাজনীতি কোন পথে এগোয়।
ঙ্গলবার রাতে শুভেন্দুর সঙ্গে অভিষেক-প্রশান্ত কিশোরের বৈঠক এবং তারপর সৌগত রায়ের দাবি, যে সব মিটে গেছে, তারপর রাতারাতি অনেক কিছুই পাল্টে যেতে পারে বলে, মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের! তবে দলবদলের সম্ভাবনার পাশাপাশি ভোটের মুখে বাংলায় গরু-কয়লা-চিটফান্ড দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই-ইডির সক্রিয় হয়ে ওঠাটাও তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়। এরইমধ্যে আমফান ত্রাণের ক্যাগ তদন্তও গোটা ঘটনাক্রমে নতুন মোড় দিয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে বিধানসভা ভোটের ৬ মাস আগে থেকেই সব পক্ষ তাল ঠুকতে শুরু করেছে। বিজেপির এখনও দাবি, তৃণমূল ছাড়ার ঢল নামবে। পাল্টা চ্যালেঞ্জ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
শুভেন্দু প্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, ‘আগ বাড়িয়ে ডাকা হয়নি, ফলে ধাক্কা খাওয়ার প্রশ্নই নেই। শুভেন্দুর জন্য দরজা খোলাই আছে।’
অন্যদিকে, বিজেপি সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়র দাবি,‘মনে করি না শুভেন্দু কারও কাছে মাথা ঝোঁকাবেন। ভাইপোকে নিয়ে অখুশি শুভেন্দু।’
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিলীপ ঘোষের আইনি নোটিস। আবার সৌমিত্র খাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলের অভিযোগ। ভোট আসার এখনও ৬ মাসের বেশি বাকি, কিন্তু এখন থেকেই উত্তপ্ত বঙ্গ রাজনীতি। আর এরমধ্যেই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, মন্ত্রিত্ব ত্যাগের পর এবার শুভেন্দু অধিকারী কী করবেন? এই প্রশ্নে শুভেন্দু চুপ ছিলেন। কৌশলী ছিলেন তৃণমূল। শুভেন্দুকে বোঝানোর বিষয়ে আশাবাদী ছিলেন সৌগত রায়। আর তারপরই মঙ্গলবার রাতে চমক। একসঙ্গে বৈঠকে শুভেন্দু-অভিষেক-প্রশান্ত কিশোর! আর তাতেই ম্যাজিক!
শুভেন্দু অবশ্য বৈঠক প্রসঙ্গে এখনও মুখ খোলেননি! কিন্তু, এই বৈঠক যে তৃণমূলের কাছে বড়সড় স্বস্তির বিষয়, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! কারণ, শুভেন্দু কী করেন, তার উপর অনেকাংশেই নির্ভর করছিল, আগামী দিনে পূর্ব মেদিনীপুরের রাজনীতি কোন পথে এগোয়।
ঙ্গলবার রাতে শুভেন্দুর সঙ্গে অভিষেক-প্রশান্ত কিশোরের বৈঠক এবং তারপর সৌগত রায়ের দাবি, যে সব মিটে গেছে, তারপর রাতারাতি অনেক কিছুই পাল্টে যেতে পারে বলে, মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের! তবে দলবদলের সম্ভাবনার পাশাপাশি ভোটের মুখে বাংলায় গরু-কয়লা-চিটফান্ড দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই-ইডির সক্রিয় হয়ে ওঠাটাও তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়। এরইমধ্যে আমফান ত্রাণের ক্যাগ তদন্তও গোটা ঘটনাক্রমে নতুন মোড় দিয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে বিধানসভা ভোটের ৬ মাস আগে থেকেই সব পক্ষ তাল ঠুকতে শুরু করেছে। বিজেপির এখনও দাবি, তৃণমূল ছাড়ার ঢল নামবে। পাল্টা চ্যালেঞ্জ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
শুভেন্দু প্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, ‘আগ বাড়িয়ে ডাকা হয়নি, ফলে ধাক্কা খাওয়ার প্রশ্নই নেই। শুভেন্দুর জন্য দরজা খোলাই আছে।’
অন্যদিকে, বিজেপি সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়র দাবি,‘মনে করি না শুভেন্দু কারও কাছে মাথা ঝোঁকাবেন। ভাইপোকে নিয়ে অখুশি শুভেন্দু।’