ভারতের ৪০০টি জেলায় ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো তৈরি করে খরিফ ফসলের জন্য ডিজিটাল সার্ভে করা হবে। ৬ কোটি কৃষক ও তাঁদের জমিকে এর আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
Published by: ABP Ananda
তিন বছরের মধ্যে রাজ্যগুলির সঙ্গে যৌথভাবে ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে কৃষক ও তাঁদের জমিকে কভারেজ দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।(ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
ডিজিটাল সার্ভের জন্য তৈরি পরিকাঠামোর ফলে কৃষকরা চাষের আগে আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। পাশাপাশি কৃষি সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শ ও বাজারের মূল্য জানতে পারবেন। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
ভারতের পাঁচটি রাজ্যে জন সমর্থ কিষাণ ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করার কথা ঘোষণা করেছেন নির্মলা সীতারমণ। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
বড় বিক্রয় কেন্দ্রগুলির কাছাকাছি শাকসবজির বড় বড় ক্লাস্টার তৈরি করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে বাজেটে।(ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
ডাল ও তৈলবীজের ক্ষেত্রে দেশকে আত্মনির্ভর করে তুলতে এই আর্থিক বাজেটে উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিক্রি বাড়ানোর জন্য বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।(ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
সবজি সংগ্রহ, সংরক্ষণ, সরবরাহ ও বিক্রির ব্যবস্থা গড়ে তুলতে কৃষক ও কৃষি পণ্যজাত উৎপাদনকারী সংস্থা, সমবায় ও ব্যক্তিগত উদ্যোগকে উৎসাহিত এবং সাহায্য করা হবে। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
২ বছরের মধ্যে এক কোটি কৃষককে প্রাকৃতিক চাষের জন্য সার্টিফিকেট ও ব্র্যান্ডিং তৈরিতে সাহায্য করা হবে। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
নাবার্ডের মাধ্যমে দেশজুড়ে চিংড়ির নিউক্লিয়াস প্রজনন কেন্দ্রের নেটওয়ার্ক বানানোর জন্য আর্থিক সাহায্য করা হবে।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)
চিংড়ির উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ এবং রফতানির জন্যও আর্থিক সাহায্য করার কথা ঘোষণা করেছেন নির্মলা সীতারমণ।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)