বজরং বাণ হিন্দু ধর্মের মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। কারণ বজরং বাণ মানুষকে শক্তি দেয়।



তুলসী দাস হনুমান চালিশার পাশাপাশি বজরং বাণেরও রচনা করেছিলেন।



যেমন হনুমান বহুকও রচনা করেছিলেন তুলসীদাস। অসুস্থ শরীরে হনুমান বহুক পাঠ করলে খুব উপকার মেলে বলে বিশ্বাস।



বজরং বাণের মধ্য কোনও কোনও ক্ষেত্রে তন্ত্র-সংক্রান্ত শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে।



বজরং বাণ পাঠ করলে খুবই শক্তি মেলে বলে বিশ্বাস। কিন্তু বজরং বাণ রোজ পাঠ করা উচিত নয় বলে অনেকর বিশ্বাস।



বজরং বাণ পাঠে রাশিতে মঙ্গলের দোষ কাটে। বজরং বাণ পাঠে শাপ মুক্তি হয়। শত্রুভয় কাটে।



বজরং বাণ পাঠ রোজ করা ঠিক নয় বলে মনে করেন অনেকে। কারণ এখানে অনেক লাইনে হনুমানজীকে রামের নামে 'দিব্যি' দিয়ে ডাকা হয়।



তাই অত্যন্ত কঠিন সময় ছাড়া হনুমানজিকে এভাবে ডাকা ঠিক নয় বলে মনে করেন অনেকে।



যখন কোনও তপস্যাই সঙ্কট কাটাতে পারে না, তখনই ভরসা দিতে পারে'বজরং বাণ' পাঠ করা দরকার, নচেত নয়।



আসলে ছোটখাটো সমস্যায়, রাম ভক্ত হনুমানকে রামের শপথ দেওয়া উচিত নয়। এতে হনুমানজি এতে চটে যেতে পারেন।