তেল ছাড়া রান্না সম্ভব নয়। বিশেষ করে ভারতীয় রান্নায় তেল ছাড়া স্বাদই আসবে না। ভারতের প্রায় সব রাজ্যেই ভাজাজাতীয় খাবার খাওয়ার চল রয়েছে।
আগে সর্ষের তেলে প্রায় সব রান্না হতো। তারপর ধীরে ধীরে দিন বদলেছে। সর্ষের তেলের জায়গা দখল করেছে বিভিন্ন সাদা তেল।
স্বাস্থ্যের প্রয়োজনেই ইদানিং কমেছে সর্ষের তেলের ব্যবহার। সয়াবিন তেল, সূর্যমুখী, তুষের তেলের পাশাপাশি রয়েছে অল্প ব্যবহৃত অ্যাভোকাডো তেল।
হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অ্যাভোকাডো উপকারী। অ্যাভোকাডোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে।
বিশেষ করে রয়েছে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা শরীরের জন্য উপকারী। এই পদার্থগুলির উপস্থিতির জন্য হৃদযন্ত্রের সমস্যার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় অ্যাভোকাডো।
অ্যাভোকাডো থেকে তৈরি ভোজ্যতেলেও রয়েছে উপকার। ওমেগা থ্রি, ভিটামিন এ, ডি, ই-এর মতো একাধিক ভিটামিনের উপস্থিতি রয়েছে এই ভোজ্যতেলে।
ভিটামিন ই-এর উপস্থিতি রক্তবাহী ধমনীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। কিডনিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড রাখতে সাহায্য করে।
শরীরে বিভিন্ন গাঁটে প্রয়োজনীয় fluid কমে যায় বলে যন্ত্রণা হয়। এর ফলে গাঁটের নড়াচড়াও সীমিত হয়ে যায়। অ্যাভোকাডো তেল মালিশ করলে বা খেলে- দুভাবেই গাঁটের এই সমস্যা থেকে সুরাহা মেলে বলে দাবি।
শরীরে বিভিন্ন গাঁটে প্রয়োজনীয় fluid কমে যায় বলে যন্ত্রণা হয়। এর ফলে গাঁটের নড়াচড়াও সীমিত হয়ে যায়। অ্যাভোকাডো তেল মালিশ করলে বা খেলে- দুভাবেই গাঁটের এই সমস্যা থেকে সুরাহা মেলে বলে দাবি।