ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের ধাক্কায় তথৈবচ দক্ষিণ ভারতের বিস্তীর্ণ অংশ অতিভারী বৃষ্টি বন্যাকবলিত চেন্নাই। থমকে গিয়েছে জনজীবন। তুমুল বৃষ্টি, অন্ধ্রপ্রদেশের একটি অংশেও। প্রতিবছরই এক বা একাধিক ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয় বঙ্গোপসাগরের বুকে। কোনওটা ভারতে আসে, কোনওটা আঘাত হানে বাংলাদেশে গত ১০ বছরে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের কথা শোনা গিয়েছে, তার কোনও কোনওটা ক্ষতি করেছে। সেগুলি কী কী ২০২১ সালে ঘূর্ণিঝড় তাউকতি (Tauktae) গুজরাতে আছড়ে পড়েছিল। কেরল, কর্নাটক, গোয়াতেও ক্ষয়ক্ষতি। মৃত্য়ুও হয়েছিল। ২০২০ সালে আমপান বিপুল ক্ষতি করেছিল। তছনছ হয়েছে কলকাতা-সহ বাংলা বিশাল এলাকা, বিপুল ক্ষতি বাংলাদেশেও। ২০১৯ সালে ঘূর্ণিঝড় ফণী। আমপানের মতো না হলেও ক্ষতির বহর ছিল অনেকটাই। বিদ্যুৎলাইন, কৃষিজমির ব্য়াপক ক্ষতি ২০১৬ সালে ঘূর্ণিঝড় Vardah, চেন্নাইয়ে ল্যান্ডফল- ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি। ২০১৪ সাল। অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশায় ধাক্কা দেয় ঘূর্ণিঝড় হুদহুদ। একশোরও বেশি মৃত্যু ২০১৩ সালে ঘূর্ণিঝড় ফাইলিন (Phailin) ওড়িশার গোপালপুরে আছড়ে পড়েছিল। ১৮টি জেলায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।