প্রতিদিনের ডায়েটে প্রোটিন থাকা অত্যন্ত জরুরি।

পেশির স্বাস্থ্য এবং এনার্জির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন।

মাছ-মাংস যারা খান না তাঁদের নির্ভর করতে হয় প্রোটিনের অন্য উৎসের উপর।

ডাল, সয়া রয়েছে। এগুলি বাদে প্রোটিনের অন্যতম উৎস পনীরও।

পনীর থেকে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং ক্যালশিয়াম।

হাড় এবং দাঁত ভাল রাখতে পনীরের জুড়ি মেলা ভার।

হজম করতে সুবিধা হয় বলে শিশু ও বয়স্কদের প্রোটিনের জন্য ভরসা করা হয় পনীরেই।

যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের ডায়েটে কড়া নজর রাখতে হয়। তাঁরা সহজেই বেছে নিতে পারেন পনীর।

একাধিক পুষ্টিপদার্থ থাকায়, শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করে পনীর।

চাইনিজ থেকে মোগলাই--নানা ধরনের সুস্বাদু পদ তৈরি করা যায় পনীর দিয়ে। পুষ্টির সঙ্গেই মেটে জিভের চাহিদাও।