স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে শাক সবজি খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ, ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে সবজি। এই তালিকায় রয়েছে বিটের মতো সবজিও। যার মধ্যে রয়েছে একাধিক পুষ্টি উপাদান। একইসঙ্গে বিট একাধিক রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলায় সাহায্য করে। একইসঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বৃদ্ধি করতে পারে বিট। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মনে রাখার ক্ষমতা কমে আসে। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কীভাবে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিট রাখবেন? কেউ চাইলে বিট রান্না করেও খেতে পারেন। স্যালাড হিসেবে খাওয়া যেতে পারে বিট। স্বাদ নিয়ে সমস্যা থাকলে নুন, লেবু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বিট খাওয়া নিয়ে অনীহা থাকলে শরবত করে খাওয়া যেতে পারে। জলখাবারে এই শরবত পান করা যায়। তবে শুধু বিটই নয়। কেউ চাইলে বিটের সঙ্গে ইচ্ছে মতো অন্যান্য সবজিও দিয়ে শরবত পান করতে পারেন। যার মাধ্য়মে মিলবে একাধিক পুষ্টিগুণ। আলুর পরোটা অনেকেই খেতে ভালবাসেন। ঠিক তেমনই বিট দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন বিটের পরোটা। এই পরোটা স্বাদে মিষ্টি। আচার বা চাটনির সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। ওটমিল এবং মশলা সহযোগে বানিয়ে ফেলা যায় বিটের কাবাব। বিকেলের স্ন্যাক্স হিসেবে খেতে পারেন। গাজরের হালুয়ার সঙ্গে পরিচিত অনেকেই। কিন্তু বিটের হালুয়াও বানিয়ে ফেলতে পারেন। বিট, দুধ, চিনি, দারচিনি, ড্রাই ফ্রুটস মিশিয়ে বানিয়ে ফেলুন বিটের হালুয়া।