Image Source: Pexels

ড্রাই ফ্রুটসের এমনিতেই অনেক গুণ রয়েছে। তার মধ্যে কিশমিশ অন্যতম।

Image Source: Pexels

রোজ সকালে নিয়ম করে দুটো কিশমিক খেতে পারেন। আমন্ডের মতো জলে ভিজিয়ে রেখেও খাওয়া যায়।

Image Source: Pexels

চিনির পরিবর্ত হিসেবে কিশমিক ব্যবহার করা যায়। এটি একটি ন্যাচারাল সুইটনার।

Image Source: Pexels

কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে এই ফল।

Image Source: Pexels

কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতেও কাজে লাগে এই কিশমিশ।

Image Source: Pexels

কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাসিয়াম। এই ফল ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

Image Source: Pexels

কিশমিশে থাকা মেলাটোনিন আপনার স্লিপ সাইকেল ঠিক রাখবে। পর্যাপ্ত ঘুমোতেও সাহায্য করবে।

Image Source: Pexels

ভিটামিন বি এবং সি সমৃদ্ধ কিশমিশ আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে।

Image Source: Pexels

ওটস, কর্নফ্লেক্স বা মুসেলি- এই জাতীয় খাবারে কিশমিশ মিশিয়ে খেতে পারেন। আলাদা করে চিনি দিতে হবে না।

Image Source: Pexels

যাঁদের দৈহিক ওজন প্রয়োজনের তুলনায় কম তাঁরা স্বাস্থ্য ফেরাতে কিশমিশ খেতে পারেন।