স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে শসার একাধিক গুণ, শরীর হাইড্রেট করতে শসার জুড়ি মেলা ভার

সাধারণত ফেসিয়াল করার ক্ষেত্রে চোখের উপর দেওয়া হয় শসার টুকরো, একইভাবে ত্বক এবং চুলের যত্নেও ব্যবহার করা যায়

ভিটামিন C এবং K-তে ভরপুর, এতে ফসফরাস, রাইবোফ্লাভিন, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, বি-৬, সিলিকা, আয়রন, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিডও রয়েছে

শসা চুলের টাক পড়া রোধ করতে সাহায্য করে এবং স্ক্যাল্পে লাগালে চুলের বৃদ্ধি হতে পারে দ্রুত

শসা ক্ষতিগ্রস্ত চুলের ফলিকল পুনরুদ্ধার করে এবং মাথার ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে, চুল পড়া রোধ করে

সিবামের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করতে এবং মাথার ত্বকে প্রাকৃতিক তেল বজায় রাখতেও সাহায্য করে

শসা থেকে বীজ বের করে হেয়ার ওয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে

শসার তেল খুসকি দূর করে এবং সোরিয়াসিস ও একজিমার সমস্যা দূর করতে পারে

শসার রস তৈরি করে তার সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে শ্যাম্পু, ওই জলেই শ্যাম্পু করতে হবে

ডিসক্লেমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।