নিমের পাতা ও নিম গাছের ছালের গুঁড়ো কিংবা নিমের ডাল ঔষধিগুণে ভরপুর।

প্রতিদিন নিয়ম করে নিমের পাতা ও ছালের গুড়ো কিংবা নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত মজবুত হয়। দাঁতের রোগও সারে।

নিম ছাড়া বাবলাও ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিম ব্রাশ করলে মুখে প্লাক তৈরি হয় না। যার ফলে মুখ গন্ধ হয় না।

মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, ব্যথা এবং ফোলা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে নিম দাঁতন আপনার জন্য উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।

দাঁতের পাশাপাশি, ত্বকের সমস্যার চটজলদি সমাধান হবে নিমে। নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই জল দিয়ে স্নান করলে ত্বকের খোসপাঁচড়া নিরাময় হয়।

এছাড়াও কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই কার্যকর। ত্বকের দাগ দূর করতে নিম খুব ভালো কাজ করে।

মাথার ত্বক অর্থাৎ স্ক্যাল্পে অনেক সময়ই চুলকানি ভাব হয়, নিমপাতার রস মাথায় নিয়মিত লাগালে এই চুলকানি কমে।

সকালে খালি পেটে ৫টি গোলমরিচ ও ১০টি নিম পাতা বেটে খেলে তা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।

চুলের খুসকি দূর করতে শ্যাম্পু করার সময় নিমপাতা সিদ্ধ জল দিয়ে চুল ম্যাসেজ করে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। খুসকি দূর হবে।

নিমপাতার রস রক্ত পরিষ্কার করে ও রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। এছাড়াও রক্তচলাচল বাড়িয়ে হৃৎপিণ্ডের গতি স্বাভাবিক রাখে।