রোগ নির্ণয় হয় শেষ পর্যায়, যা কাম্য নয়

নিঃশব্দে মৃত্যুর ভয়ঙ্কর থাবা বসায় জরায়ুর ক্যান্সার

জরায়ু ক্যান্সারকে 'সাইলেন্ট কিলার' বলা হয়ে থাকে

৫০ বছরের বেশি বয়সিদের ঝুঁকি বেশি

শরীরের যেকোনো জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে

এন্ডোমেট্রিয়াল কার্সিনোমাসের সৃষ্টি হয়

ওজন হ্রাস, মলদ্বারে ব্যথা বা রক্তপাত প্রাথমিক লক্ষণ

অনিয়মিত মাসিক চক্র, পা ফুলে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব


জরায়ুর ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণত খুব কম উপসর্গ থাকে

প্রাথমিক পর্যায়ে এটি সহজেই চিকিৎসাযোগ্য

মহিলার আয়ু প্রায় ৫ বছর হ্রাস পায়

কেমোথেরাপি, কেমোরেডিয়েশন-এর মাধ্যমে চিকিৎসা হয়

ক্রায়োথেরাপি, লেজার থেরাপি, হিস্টেরেক্টোমি, রেডিয়েশন থেরাপি