চিনাবাদামে রয়েছে পুষ্টি। যার জেরে হার্ট সুস্থ থাকে। যে কোনও ধরনের হার্টের রোগের ঝুঁকি কমায় এটি।
প্রোটিন সমৃদ্ধ। চিনাবাদামে রয়েছে ২২-৩০ শতাংশ ক্যালরি। শিশুদের বৃদ্ধির জন্য যে প্রোটিনের প্রয়োজন তা চিনাবাদাম থেকে পাওয়া যেতে পারে।
যাঁরা শরীরের ওজন কমাতে চাইছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় চিনাবাদাম। এতে উপস্থিত উচ্চমাত্রায় প্রোটিন ও অসম্পৃক্ত চর্বি ওজন ঝরানোর পক্ষে যথেষ্ট।
তীক্ষ্ণ মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজন ভিটামিন বি-১, নিয়াসিন ও ফোলাট। যা চিনাবাদামে রয়েছে।
চিনাবাদামে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস ও অন্য ভিটামিন। যা হাড় শক্ত রাখে।
চিনাবাদামে থাকা নিয়াসিন, ভিটামিন বি-৩ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চামড়ায় ভাঁজ পড়া আটকায়। এছাড়া চামড়ার অন্য রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে এটি।
চিনাবাদামে রয়েছে জিঙ্ক। যা শরীরকে ভিটামিন এ ট্রান্সফারে সাহায্য করে। পরিষ্কার দৃষ্টিশক্তির জন্য এর প্রয়োজন রয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, চিনাবাদামে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন ই ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
এতে কোনও সুগার নেই। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বাৎসরিক প্রায় ২৫ শতাংশ গলস্টোনে ভোগেন। অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলের জেরে এই রোগ হয়। চিনাবাদাম কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাই নিয়মিত এটি খেলে গলস্টোনের ঝুঁকি কমতে পারে।