খাদ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে পটাসিয়ামের কথা বলেন চিকিৎসকরা। একাধিক খাবারে রয়েছে পটাসিয়াম। সেই তালিকায় রয়েছে শুকনো খেজুর। ডায়েবেটিসের রোগীদের পক্ষে উপকারী বলে মনে করা হয় এই পুষ্টিকর খাবারকে।
আমোন্ড : ১৫ রকমের পুষ্টির উৎস আমোন্ড। এতে পটাসিয়াম ছাড়াও রয়েছে- ফসফরাস, ক্যালসিয়াম।
পালং শাক : পুষ্টির উৎস। এতে রয়েছে পটাসিয়াম, ভিটামিন, জিঙ্ক, প্রোটিন ও ফোলাট। প্রদাহ-রোধী খাবার হিসেবেও কাজ করে।
মাশরুম : পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। কম পরিমাণে সোডিয়াম রয়েছে। ফলে, এই খাবার হাইপারটেনসন ও হৃদরোগীদের পক্ষে উপকারী।
আখরোট : রক্তনালী পরিষ্কার করে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এটি পটাসিয়ামের অন্যতম উৎস।
কলা : এই ফল পটাসিয়াম, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, তামা ও প্রোটিনের পাওয়ার হাউস। হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। আলসার ঠিক করতে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে সাহায্য করতে পারে।
গাজরের রস : অনেকেই ফলের রসের পরিবর্তে গোটা ফল খান। গোটা ফলে ফাইবার রয়েছে। কিন্তু, ফলের রসও সরিয়ে রাখা যাবে না। গাজরের রসে রয়েছে পটাসিয়াম।
সামুদ্রিক মাছ : স্যালমন, ম্যাক্রেল ও টুনার মতো সামুদ্রিক মাছে পটাসিয়াম রয়েছে।
মটরশুঁটি : এতেও রয়েছে উপকারী পটাসিয়াম।
অ্যাভোকাডো : অ্যাভোকাডো পটাসিয়াম ও ফাইবারে সমৃদ্ধ।