রোজের দৌড়ঝাঁপের জীবনে ত্বকের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর তা যদি হয় ঘরোয়া পদ্ধতিতে তাহলে তো কোনও কথাই নেই।

এমন ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদের উপকারিতা অনস্বীকার্য। কোনও কাটাছেঁড়া সারাতেও বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয় হলুদ।

ত্বকে ব্রণ, ফুসকুরি বা পিম্পলের সমস্যা আছে? তাহলে হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ব্যাক্টেরিয়া থেকে বাঁচাবে আপনার ত্বককে।

রোদে বেরোলেই অনেকের ত্বক লাল হয়ে যায়। পুড়ে বা ট্যান হয়ে যায়। হলুদ ত্বকের সেই জ্বালা ভাব মেটায়।

হলুদ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনে। পিগমেন্টেশন হওয়ার থেকে বাঁচায় এটি।

ত্বকের বয়স বাড়তে দেয় না হলুদ। অর্থাৎ ত্বকের ভাঁজ মিলিয়ে যায় নিয়মিত হলুদ মাখলে।

স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন 'কস্তুরী হলুদ'। মুখের অবাঞ্ছিত রোম সরিয়ে দেয় এই হলুদ।

তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে উপকারী। ত্বকের বাড়তি সেবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে।

হলুদের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান ত্বকের একজিমা ও অন্যান্য বড় সমস্যা দূর করে।

হলুদ ও তার মূল উপাদান কারকুমিনের ভেষজ গুণাবলী বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।